পাতা:রাজা গনেশ - শচীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম পরিচ্ছেদ । সত্যই সে গণেশ নারায়ণ। তিনি যখন দূর হইতে দেখিলেন, মুসলমানের মন্দির ভাঙ্গিতেছে না, আশে পাশে ঘুরিয়া বেড়াইতেছে মাত্র, তখন তিনি আর অগ্রসর হইলেন না-প্ৰান্তর মধ্যে বৃক্ষতলে দাড়াইয়া রহিলেন । তাহার সঙ্গে অনেক হিন্দু-পাঁচ ছয় হাজার হইবে । সকলেরই হাতে বর্শা । কিশোরীমোহন ভাবিলেন, “বাঙ্গালীরা এত বর্শা কোথায় পাইল ?” মনুয়! আপনাকে বাহবা দিয়া বলিল, “ধন্য আমি ! আলিমসার অস্ত্ৰ কাড়িয়া লইয়া গণেশ নারায়ণকে দিয়াছি।” কিশোরীমোহন বুঝিলেন, গণেশ নারায়ণ কেন অগ্রসর না হইয়া অদূরে দণ্ডায়মান রহিলেন। বুঝিয়া তিনি মন্দির ভাঙ্গিবার আয়োজনে প্ৰবৃত্ত হইলেন। সেই সময় নগর হইতে যন্ত্রাদিও আসিয়া পৌছিল। যন্ত্রাদি নানারূপ । একটা ভীমকায় গোলাকার