পাতা:রাজা গনেশ - শচীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ । 8ᏭᏪᏩ বুঝিলেন, পাঠানের আর কল্যাণ নাই। তখন তিনি মাথা হইতে রাজমুকুট ফেলিয়া নিরাশানিপীড়িত হৃদয়ে বলিলেন, “আর কেন ? রাজমুকুট আর কেন ?” তা’র পর নীচে নামিয়া অ্যাসিয়া একবার মিনা খ্যার অন্বেষণ করিলেন। শুনিলেন, সে ক্ষণপূৰ্ব্বে সুড়ঙ্গপথে পলাইয়াছে। সুলতান বুঝিলেন, পাঠানের আশা ভরসা নিম্মুল হইয়াছে। তবু তিনি একবার শেষ চেষ্টা করিবার অভিপ্ৰায়ে সৈন্য সংগ্রহে প্ৰবৃত্ত হইলেন । এমন সময় সশব্দে দ্বারা ভাঙ্গিয়া পড়িল । সুলতান BBBBBYYDDDS DDB DDDBBDB DBD DBDB DDB আসিতেছে । বাধা দিবার জন্য একটা পাঠানও নাই,— সকলেই পলায়নতৎপর । অতঃপর সুলতান সহসা দেখিতে পাইলেন, একজন দীর্ঘকায় পাঠান, হিন্দুদের বাধা দিবার জন্য রিক্তহস্তে ছুটিয়া চলিয়াছে। তাহার হাতে পায়ে লৌহশূঙ্খলের ভগ্নাংশ ঝুলিতেছে। অঙ্গে কোর্তা বা কোন আবরণ নাই—চরণে পাদুকা নাই—মাথায় তাজ নাই— হাতে অস্ত্ৰ নাই। নগ্নদেহে নগ্নপদে, রিক্তহস্তে এই মহাকায় পাঠান, হিন্দুদের মারিতে একাকী ছুটিয়াছে, আর চীৎকার করিয়া বলিতেছে, “যে, শক্ৰ মারিয়া মরিতে চাও-যে বেহেস্ত চাও, সে আমার সঙ্গে এস।”