পাতা:রাজা গনেশ - শচীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

q夺怀*t 外fät瓦而日 レ> শেষ নাই, সুলতান-পুত্ৰি ! কুমারকে ছাড়িয়া দেওতাহাকে মারিও না ।” মরিয়ন । কে তঁহাকে মারে ? আমি পিতার কাছে বলিব, যদুনারায়ণ আমার স্বামী-যদুনারায়ণ ছাড়া আমি আর কাহাকেও বিবাহ করিব না। আলিমস, কি করিবে ? বাদী । আলিমসাকে কিছু করিতে হইবে না, তোমীর পিতাই কুমারের প্রাণসংহার করিবেন। যদুনারায়ণ বলিলেন, “মরিয়ন, আমার জন্য পিতার বিরাগভাজন হইও না । একদিন সুসময় আসিবে, তখন আলিমসার ভয় থাকিবে না। এখন চলিলাম ; কিন্তু আবার কবে দেখা হইবে ?” মরিয়ন উত্তর করিল, “যেদিন পিতার অনুমতি পাইব সেই দিন নৌকাবিহারে যাইব । মহানন্দার উপর তোমাতে আমাতে আবার সাক্ষাৎ হইবে।” কুমার চলিয়া গেলেন। তা’র অল্পকাল পরেই , প্রাচীর মূলে একটা গোল উঠিল। বাদী সংবাদ লইয়া জানিল যে, কুমার, আলিমসার অনুচরবর্গ কর্তৃক ধৃত হইয়াছেন। কিন্তু সহজে কেহ তঁহাকে ধরিতে পারে নাই-পাচ ছয় জনকে প্ৰাণ দিতে হইয়াছিল।