পাতা:রাজা প্রতাপাদিত্যচরিত্র.djvu/১২৫

[ x > s J পয়ের গ্রন্থে ও কুলাচাৰ্য্যদিগের গ্রন্থেও উল্লিখিত হইয়াছে। উপক্রমণিকায় তৎসমস্তের আলোচনা করা হইয়াছে। (৬৯) বুঝি রামচন্দ্র প্রস্থান করিল—বামচন্দ্রের পলায়ন সম্বন্ধে কুলাচাৰ্য্যগণের গ্রন্থে এইরূপ লিখিত আছে,— “এতৎ সৰ্ব্বং রামচন্দ্ৰঃ শ্ৰুত্ব পত্নীমুখাৰ্ত্ততঃ। কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ়াত্মা মহাচিন্তান্বিতেই ভবৎ ॥ মল্লকুলোদ্ভবো মল্লোরামনারায়ণঃ শুরঃ। সামন্তস্তস্ত বিখ্যাতে মহাবলসমন্বিতঃ ॥ শ্রত্নী সকলং সংবাদং নৃপস্ত প্রমুখাৰ্ত্ততঃ। চতুঃষষ্টিদণ্ডযুত নৌরাণীতা মহামতিঃ । নালীকৈঃ সজ্জিত স্বৈরং সৈন্ত্যদ্যৈঃ পরিরক্ষিতঃ ॥ তস্তমরোহণং কৃত্বা প্রগৃহ নালীকায়ুধং ॥ তৃর্ণং গমনবার্তাঞ্চ নালীকধ্বনিভি দ দে। কম্পয়িত্ব শত্রপুরীং স্বরাজ্যে পুনরাগত: ॥" উপক্রমণিকায় ইহার বিস্তৃত আলোচনা করা হইয়াছে। ঈশ্বরীপুরের দক্ষিণ আজিও খোস্তাকাটার খাল আছে। উপক্রমণিকা ও মানচিত্রে দ্রষ্টব্য। (৭০) মুণ্ড ভূমিতলে পতিত হইল * * * হাহাকার শব্দ হইল—প্রতাপাদিত্য কর্তৃক রাজা বসন্তরায়ের হত্য একটি প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক ঘটনা। অনেক দিন হইতে উভয়ের মধ্যে বিদ্বেষভাবের স্বষ্টি হইয়াছিল। রাজা বিক্রমাদিত্য জীবিত থাকিতেই তাহার অস্কুরোৎপত্তি হয়, ক্রমে তাহ প্রবল হইয় উঠে। প্রতাপাদিত্য ক্রমাগত বসন্তরায়কে ইত্যা করার সুযোগ অন্বেষণ করিতেছিলেন। প্রবাদামুসারে বসন্তরায় চাক