পাতা:রাজা রামমোহন রায়ের সংস্কৃত ও বাঙ্গালা গ্রন্থাবলী.pdf/৬০৬

Vo V রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী । স্বরূপ আত্মা এই চক্ষুঃ প্ৰভৃতি উনিশ প্রকার উপলব্ধি স্থানের দ্বারা 5e FTF এইহেতু তাহাকে স্কুলভুক শব্দে কহি । বিশ্বসংসারকে DBDS KDLuDTB DB SMK DBD L DDBBDDDB BBDBD BB DBDB D অথবা বিশ্বকাপ পুরুষ তেঁহ হয়েন এ নিমিত্ত তাহার নাম বৈশ্বানর হয় ৷৷ ৩ ৷৷ এখন ঐ চৈতন্যস্বরূপ পরমাত্মার চারি প্রকারের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থার বিবরণ করিতেছেন। স্বপ্নস্থানোতন্তঃপ্রজ্ঞঃ সপ্তাঙ্গ একোনবিংশতিমুখঃ প্ৰবিবিক্তিত্ত্বক তৈজসো দ্বিতীয়ঃ পাদঃ । ৪ । সেই চৈতন্য যখন স্বপ্রাবস্থার অধিষ্ঠাতা হয়েন তখন তাহাকে দ্বিতীয় প্রকার কহি জাগ্ৰন্দবস্থাতে বাহেন্দ্ৰিয়ের দ্বারা যে যে বিষয়েব অনুভব হয় মনেতে তাহার সংস্কার থাকে। ঐ মন নিদ্রাবস্থায় পূর্বসংস্কার বশেতে বাহেদিয়েব সহায়তা ব্যতিরেকেও বিষয়ের অনুভব করেন মনকে অন্তরিান্দ্ৰিয় কহা যায় স্বপ্নে সেই অন্তরিান্দ্ৰিয় যে মন তাঙ্গার অনুভব কেবল থাকে এইহেতু ঐ অবস্থার অধিষ্ঠাতাকে অন্তঃপ্রজ্ঞ কহচাগোল স্বপ্নের মেধিষ্ঠাতা আপন প্রভাবে বিশ্বকে স্বপ্নাবস্থায় রচনা করেন আর স্বপ্ন বস্তায় ইন্দ্রির সকল যে মনেতে মিলিত হইয়াছে সেই মনের দ্বারা বিশ্বের স্প’নুভব ও করেন এই নিমিত্ত ঐ স্বপ্নের অধিষ্ঠাতাকে জাগ্ৰন্দবস্থার অধিষ্ঠাতার ন্যায় সপ্তাঙ্গ এবং একোনবিংশতিমুখ এ দুই শব্দ কহ যায়। স্বপ্নাবস্থায় পূর্ব পূর্ব সংস্কারাধীন বিষয় সকলকে মন অনুভব করেন এই নিমিত্ত স্বপ্নের অধিষ্ঠাতাকে প্ৰবিবিক্তিভুকু শব্দে কহিলেন অর্থাৎ জাগ্ৰন্দবস্থার ন্যায় স্কুল বিষয়কে ভোগ না করিয়া সুন্মরূপে ভোগ করেন । জাগ্ৰন্দবস্থায় যে স্থূল বিষয়ের উপলব্ধি হয় সেই বিষয়রিহিত যে বুদ্ধি তাহার দ্বারা স্বপ্নের অধিষ্ঠাতার অনুভব হয় এই নিমিত্ত স্বপ্নের অধিষ্ঠাতাকে তৈজস নামে কহা যায়। ৪ । এখন ঐ চৈতন্যস্বরূপ পরমাত্মার তৃতীয় প্রকারের বিবরণ করিতেছেন । যাত্ৰ সুপ্তে ন কাঞ্চন কামং কাময়তে ন কাঞ্চন স্বপ্নং পশ্যতি তৎসুয়ুপ্তং সুয়ুপ্তস্থান একীভূতঃ প্ৰজ্ঞানঘন এবানন্দমযোহ্বানন্দভুক