পাতা:রাজা রামমোহন রায়ের সংস্কৃত ও বাঙ্গালা গ্রন্থাবলী.pdf/৬৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভট্টাচাৰ্য্যের সহিত বিচার। এত দিন অপেক্ষা ও অনুসন্ধান কবিসা ও রাজা রামমোহন রায়ের রচিত ও প্ৰকাশিত গ্ৰস্তু সকলেল মধ্যে আমরা যাহা যাহা পাইলাম না, তন্মধ্যে ভট্টাচাৰ্য্যের সহিত বিচাব একটা। কিন্তু তাহার কিছু কিছু পল্পবিতাংশ বাদ দিয়া সারা ভাগ “মহাত্মা শ্ৰীযুক্ত রাজা রাম মোহন রায় কৃত গ্রন্থের চূৰ্ণক” এই”নামে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকাল প্রথম কল্পের প্রথম অংশে প্রকাশিত হইয়াছে । তাহা হইতে এই গপ্ত উদ্ধান্ত হইল । প্ৰকাশক । 'ॐ ड९न९ । ভট্টাচাৰ্য্য আপনার গ্রন্থের প্রথম পত্রে লেখেন যে এ গ্ৰস্ত কোন ব্যক্তির কাল্পনিক বাক্যের খণ্ডনের জন্যে লেখা যাইতেছে। এমত কেহ যেন মনে না করেন। কিন্তু বেদান্ত শাস্থে লোকের 'অনাস্থা না হয়। কেবল এই নিমিত্তে বেদান্ত শাস্বের সিদ্ধান্ত সংক্ষেপে লেখা গেল, এবং ভট্টাচাৰ্য্য। ঐ গ্রন্থের সমাপ্তিতে তাহার নাম বেদান্তচন্দ্ৰিকা রাখিয়াছেন । ইহাতে এই সমূহ ‘আশঙ্কা আমারদিগের হইতেছে যে যে ব্যক্তি বেদান্ত শাস্বেদৰ মত পূৰ্ব্ব হইতে না জানেন এবং ভট্টাচাৰ্য্যের পাণ্ডিত্যে বিশ্বাস রাখেন। তিনি বেদান্তের মত জানিবার নিমিত্ত ঐ গ্ৰন্থ পাঠ করিতে পারেন তখন সুতরাং দেখিবেন যে বেদান্তচন্দ্ৰিকার প্রথম শ্লোকে কলিকালীয় তাবৎ ব্ৰহ্মবাদির উপহাসের দ্বারা মঙ্গলাচরণ করিয়াছেন এবং পরে পরে “অশ্বাচিকিৎসা” “গোপের শ্বশুরালয় গমন” “ইতো ভ্ৰষ্টস্ততো নষ্ট” “চালে ফলতি কুমাগুং” “হাটারি বাজান্ধুিকথা