পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰয়োদশ পরিচ্ছেদ । 8 eዓ ( এই কথা স্মরণ রাখিয়া ভবানী-চরিত্র অধ্যয়ন করিলে, লেখকের শ্ৰম সার্থক হইবে । ) সোনার গৌরী সোনার সাজি লইয়া, সঙ্গিনী সহ পবিত্রমনে পুষ্পচয়ন করিতেছিল ;-কি ভাবে, কখন, কোন মস্ত্ৰোচ্চারণের সহিত, কোন ফুলটি শিবলিঙ্গে অর্পণ করিবে ভাবিতেছিল - এমন সময় পাড়ার ঠানদিদি আসিয়া, তাহার সেই বিমল “মানসিকে” বাধা দিল । বালিকা সহসা, কেমন যেন চমকিত হইয়া, একটু থাত-মত খাইয়া, অদূরস্থ এক লতাকুঞ্জে গিয়া বসিয়া পড়িল। সেখানে সঙ্গিনী শিবানী বা ঠানদিদীর কথাবাৰ্ত্তা তাহার কানেই পহুছিল না,-সে। আপন মনে আত্মচিন্তানিরত হইয়া ভাবিতে ভাবিতে, বিনা-সুতায় এক অপূৰ্ব্ব মালা গাঁথিল। -१ंॉब्रांकि इड्ड-ब्रुष्ठ नश्शूऊ ७ अशिष्ठ शंद्देशl, धरे श्ब्र মালার আকার ধারণ করিল। সে মালা যাহার মাথায় উঠবে, তিনি দেব-দেব মহাদেব। মহাদেব ও সেই অদৃষ্টপুৰ্ব্ব অদ্ভুত সন্ন্যাসীকে স্মরণ করিয়া, বালিকার চোখে জল আসিল । সময়গুণে, ইহার সহিত আবার, সেই অপূর্ব স্বপ্নবৃত্তান্তও অন্তরে জাগরিত হইল। মা-অন্নপূর্ণ তাহাকে প্রত্যাদেশ করিয়া গিয়াছেন,-“শিবপুজা, গঙ্গাস্নান ও সাধুদৰ্শন—এই তিন পরমবস্তু-জীবনের প্রিয়তর করিও।”-গৌরী এখন তাহাই ভাবিতে লাগিল ; মনে মনে বলিল,- SS KBBDDS DBDBDB DBBDDB DD BDDB gBz করিয়া আসিতেছি। শিবপূজা যথানিয়মে প্রতিদিনই ‘করিাতেছি,-সংপ্ৰতি তোমার ইচ্ছায়, মা ! আমার সাধুদর্শনও হইয়াছে।--সাধুদৰ্শন কি প্রত্যক্ষ শিবদর্শন-ত মা, ভূমিই