পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

്യ 9SR द्वाी उछामी । পুথির পাতা উল্টাইতেছেন,-আত্মারাম গম্ভীরভাবে কন্যার জন্মপত্রিকাখানি দেখিতে চাহিলেন । ব্ৰাহ্মণ কম্পিত-হন্তে পত্রিকাখনি তাহার সম্মুখে ধরিলেন। আত্মারামের চক্ষু বিম্পন্ধারিত হইল। মুহুর্তের জন্য সৰ্ব্বশরীর রোমাঞ্চিত হইয়া উঠিল।—সেই মহাষ্টমী, সেই মায়ের মহাপূজা, সেই বাড়ীতে সহস্ৰ সহস্ৰ লোক-সমাগম, সেই মহা আনন্দ-বাসর,-সেই সৰ্ব্বসুলক্ষণযুত গৌরীরূপ কন্যার জন্মগ্রহণ,-সেই উৎসবের হাটে অভিনব উৎসবের সমাবেশ -- ভাবিতে ভাবিতে আত্মারাম সম্মুখেই যেন মহামায়ার প্রতিচ্ছবি দেখিতে পাইলেন। কিন্তু হায়! সেই ছবির সঙ্গে সঙ্গেই পশ্চাতে দেখিলেন - কি দেখিলেন ? পিতার প্রাণ, কন্যার সে বিষাদমলিন-মূৰ্ব দেখিতে পারিল না। ;-সৰ্ব্বশরীর মথিত করিয়া, তাহার সেই বিশাল বিস্ফারিত চক্ষু দিয়া, এক ফোটা গরম জল, জন্মপত্রিকার উপর পড়িল। যে নির্দিষ্ট স্থানটি লক্ষ্য করিবার জন্য, তাহার মনশ্চক্ষু চঞ্চল হইয়া উঠিতেছিল,—তপ্ত অশ্রুবিন্দু, যেন ঠিক সেই छ्न ब्रक कब्रिांझे निश्रांडिऊ श्रेल ! এক্ষণে যেন অন্তর্জগৎ-নিমগ্ন আত্মারামের চমক ভাঙ্গিল। প্রকৃতিস্থ হইয়া “তারা”। তারা” বলিতে বলিতে, তিনি চক্ষু মুছিলেন। চক্ষু মুছিয়া পত্রিকাপানে চাহিয়া দেখিলেন,- কন্যার “রাজযোগের” পাশ্বেই যেন উজ্জল বড় বড় অক্ষরে লিখিত রহিয়াছে, -“বৈধব্য-যোগ।” কিন্তু, প্রকৃত প্ৰস্তাবে, সে স্থানের লেখা কিছু অস্পষ্ট ছিল। সাহ ছিল, তাঙ্গাও আবার সন্তোনিঃসৃত তপ্ত অশ্রুবিন্দুতে थकरे মুছিয়াও গিয়াছিল। তাহা সত্বেও, আত্মায়াম যেন স্পষ্ট দেখিতে