পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ । SSS সূৰ্য্যকিরণ জলে প্ৰতিবিম্বিত হইয়া কেমন একটা বিচিত্ৰ শোভা জলে আঁকিয়া যাইতেছে। নদীর জলে কেমন একটা কলকল ছলছল শব্দ হইতেছে। -- তাহাতে কেমন যেন এক স্বপ্নময় আবেশ ও মধুরতা মিশানো আছে। সেই মধুরতাময় আবেশে ঘুম আসে,-কিন্তু ঠিক ঘুম হয় না। ;-ঘুমের ঘোরে যেন জাগ্রত সংসারের সমগ্ৰ ঘটনাবলী চোখের সামনে ভাসিয়া বেড়ায় । রাজদম্পতীও আজ সেইরূপ চক্ষু বুজিয়া, অৰ্দ্ধ নিদ্রাচ্ছন্ন - অৰ্দ্ধ জাগরিত অবস্থায়,-- সেই ভাব উপলব্ধি করিতে লাগিলেন । স্বপ্ন ও জাগরণের অতীত যে অবস্থা, যেন সেই আনন্দময়ভাবে তঁহাদের হৃদয় পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল। বস্তুতই, এমনি অবস্থায় TDD BDY BBBLDSS e KDBD DBBuDDBBY DSASq অপিচ। এ আনন্দ অতি স্নিগ্ধ, অতি মধুর, অতি পবিত্র। অন্তরের অন্তরে অনুভব না করিলে, এ আনন্দ বুঝানো যায় না। DDDiy DD DBBS DBDDDB t DL DBDB DBS লেন। অমৃতমধুর দিগ্ধকণ্ঠে বলিলেন,-“স্বামিন! ঘুমাইলে কি ? মনে এখন কি ভাবের উদয় হইতেছে বল দেখি ? জাগ্ৰতে তন্দ্রাভিভুত রামকান্ত, জোরে একটি নিশ্বাস ফেলিয়া, চক্ষু উন্মীলন করিয়া বলিলেন,-“প্রিয়তমে, এ জীবন যেন সকলই স্বপ্ন বলিয়া মনে হয়। কোথায় ছিলাম,-ঘটনাস্রোতে ভাসিতে ভাসিতে কোথায় আসিলাম-আবার সময়ের BDBDBB BD D BDDDSSYi BBDBDBD BDBDBDD DDDD DDD DDD BBBDBBBLSS SDDDB DS DBBDDSDDDB DDBBSBBBD BDBD সাতার দিয়া বেড়াইতেছি, -জীবনের সমস্ত শক্তি নিয়োজিত করিয়া যেন কেবলই তরঙ্গের পর তরঙ্গ ঠেলিয়া চলিয়াছি ;-