পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ। २१७ ধরা-বক্ষে প্লাবিত হইতে না হইতে অন্তহিত হইল। জগতের আলোকরাশি, সহসা যেন কি যাদুমন্ত্রে চির-নির্বাপিত হইয়া গেল। কেন, কোন পাপে, কার অভিশাপে,-হায়! কে বলিবে ? ভবানী এ ভীষণ সংবাদ শুনিলেন। পাষাণীর ন্যায় স্থির, অবিচলিত হইয়া শুনিলেন। চক্ষে একবিন্দু অশ্র বরিল না,- DBDS DDBDSDDBBD DBSYDDB D BDBBBz S তখন, সেই মুহূৰ্ত্ত, তাহাকে শোক, দুঃখ বা কান্নার অতীত अवक्षांश लश्व। शिशांछ ! Ο DD DBDBDK KDS SDDDS S DBDD DDD DBBDTS হইল না। ;-একটা মৰ্ম্মচ্ছেদকর গভীর উষ্ণনিশ্বাসের সহিত - “মা, তারা” বলিতে বলিতে তিনি মূচ্ছিত হইয়া পড়িলেন। সেই মূচ্ছিতাবস্থায় এক স্বপ্ন দেখিলেন -সেই শৈশবের ও যৌবনের সেই বৈরাগ্যময় স্বপ্ন - দেখিলেন, এবারও যেন মা-অন্নপূর্ণ, শান্ত-প্ৰসন্ন বদনে, ভুবনমোহিনী মূৰ্ত্তিতে, তাহার সম্মুখে আসিয়া দাড়াইয়াছেন,-ও বড় নিগ্ধ করুণাপুৰ্ণ নয়নে, তঁহাকে দেখিতেছেন। অনেকক্ষণ তিনি সেই ভাবে দাড়াইয়া দেখিলেন। উভয়েই উভয়কে দেখিতেছেন ;- সে চারি-চক্ষুই যেন মিলিয়া মিশিয়া অভেদ-এক হইয়া গিয়াছে ;-দৃষ্টি পলকহীন। অনেকক্ষণ এই ভাবে অতিবাহিত হইয়া গেল ; – মুখ দিয়া কাহারও কোন বাক্যক্ষুরণ হইল না। এইবার যেন জীব-জননী জগন্মাতার সেই অপূৰ্ব লাবণ্যময় মুখে একটু লাবণ্যময় হাসি-রেখা দেখা দিল। সে হাসিতে যেন ব্ৰহ্মাণ্ডের একটা মহারহস্য ফুটিয়া বাহির হইল। ভবানীও ।