পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/৬৪

(VN ब्रानै द्धछामी ! জল-তণ্ডুলাদি দান-পরম প্ৰীতিপূর্ণ নেত্রে অবলোকন করিতেছিলেন। তার পর দুই বালিকার উচ্চভাবপুর্ণ কথাবাৰ্ত্তা, --তাহারও কতক কতক তিনি শুনিতেছিলেন। শুনিয়া হর্ষে, আনন্দে, বিস্ময়ে-এক একবার রোমাঞ্চিত-কলেবর হইয়া উঠিতেছিলেন। নহবতের সেই ধীর-মধুর ধ্বনি অপেক্ষাও গৌরীর কণ্ঠধবনি- বালিকার সেই গভীর জ্ঞানগর্ভ কথোপকথন, - তাহার মধুরতার বোধ হইতেছিল। তিনি একাগ্ৰচিত্তে, আত্মজার এই অপরূপ শৈশব-খেলা দেখিতেছিলেন। তারপর, হায় - তারপর যখন দেখিলেন, মন্দির-সোপান আরোহণের সম-সমকালে, গৌরীর কচি বক্ষে, রক্তাক্ত কলেবর একটি কপোত উৰ্দ্ধ হইতে লুটাইয়া পড়িল,-শিকারী শ্যেনের সুতীক্ষ নখরাঘাতে ও বিষম পাক্সিাটে,--যখন সেই নিরীহ পারাবতটি মৃতকল্প হইয়া, অস্তিমের সহানুভূতিলাভে, জননীরূপিণী মূৰ্ত্তিমতী BDDDS BDBBD S GLLDDS SDDBD DBBDSqMES DBBB যখন সেই মাতাপুত্রের নীরব যন্ত্রণানুভব ও নির্বক রোদিন, পরস্পরের প্রতি সেই অনিমেষ কাতর দৃষ্টি, সেই বাকৃহীন মৰ্ম্মম্ভদ ব্যথা, ও সর্বশেষ-সেই একের বিয়োগে অন্যের গভীর শোক-বিহবলতা -- সম্যকরূপে উপলব্ধি করিলেন, তখন তাহার সেই স্বাভাবিক গভীর মূৰ্ত্তি আরও গভীর্ঘ্যে পরিপূর্ণ হইল ;- পরন্তু সেই গান্ধীৰ্য্যে তঁহার মুখশ্ৰী অতি অপূৰ্ব্ব ভাব ধারণ করিল। মূৰ্ত্তি বা মুখের ভাব পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে, স্বাভাবিক স্বরেরও অনেক তারতম্য হয়। তাই, উপস্থিত মুহুর্তে, আত্মারামের কণ্ঠস্বর বড় মধুর, বড় পবিত্র, বড় করুণাপুর্ণ হইল। সেই করুণাপুৰ্ণ কণ্ঠে, অন্যের অগোচরে, তিনি আপনাআপনি