পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/৬৫

अकेश পরিচ্ছেদ \ხ\ტ কহিলেন,--“মা অন্নপূর্ণে। তোমার মন্দির-প্রাঙ্গণে এ স্নিগ্ধ সায়িং-সন্ধ্যায়, আজ এ কি করুণার ভাবাভিনয় দেখিলাম! भl ख्षांशांद्र, स्वाभांद्र ऊदांनौद्र शत्रण क'दृद्ध !” ধীর পাদক্ষেপে, গুরুগম্ভীরভাবে, আত্মারাম মন্দির হইতে অবতরণ করিলেন। যেখানে, মৃত-কপোত ক্ৰোড়ে লইয়া করুণারূপিণী কন্যা স্থির নিশ্চলভাবে বসিয়াছিল, ধীরপদে সেইখানে আসিলেন। স্নেহুপরিপ্লতম্বরে, গদগদ কণ্ঠে বলিলেন, “ম আমার ! মন্দির-উপরে এস, - মার আরতির সময় হ’লো।” গৌরী নির্বক নিস্তব্ধভাবে রহিল,-সে। স্বর তাহার কর্ণে স্থান পাইল না । পিতা পুনরায় ডাকিলেন,--“ভবানী, এখান হইতে উঠ,- । शनि य८ ढ ।।” এবার যেন বালিকার চমক ভাঙ্গিল। খুব জোরে একটা মৰ্ম্মচ্ছেদকর নিশ্বাস ফেলিয়া পিতার পানে চাহিল । আবার সেই স্বভাবসজল স্থির করুণ দৃষ্টি ! সে দৃষ্টিতে, নূতন যেন কি মিশিয়াছে।-আত্মারামের চক্ষে জল আসিল,- মুহুর্তের জন্য র্তাহার কণ্ঠরোধ,--বুঝি দৃষ্টিলোপও হইল। এমন সময় অদূরে, মায়ের মন্দির-সন্নিহিত অতিথিশালায়“বল হরি-হরিবোল” রবে এক ধ্বনি উঠিল। সকলের কান সেই দিকে গেল। আত্মারাম, সন্মুখবর্তী এক ভূত্যের মুখে অবগত হইলেন, অতিথিশালায় এক যাত্রীর মৃত্যু হইয়াছে। ধীরভাবে তিনি একটি নিশ্বাস ফেলিলেন । কন্যার পানে চাহিয়া পুনরায় বলিলেন, “ভবানী, এখান হইতে উঠিয়া মারি মন্দিরে চল ।”