পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

初r●" झुङ्ग-शङ्छ ! شير “গুরুঃ প্রভাদ্যঃ সিতবর্ণরূপঃ প্লিঞ্চোমৃদুর্বাতিমহাপুরাণঃ। স্বচ্ছস্তু গোমেদমণি তোহয়ং করোতি লক্ষ্মীং ধনধান্তবৃদ্ধিম্ ॥” গুরু অর্থাৎ ওজনে ভারী, প্রভাপরিপূর্ণ, শুভ্রবর্ণ, স্নিগ্ধ, মৃৎ,অর্থাৎ কার্কগুবর্জিত ও পুরাতন অর্থাৎ উৎপত্তির পর দীর্ঘকালে উদ্ধত ( পাক ) ; এরূপ গোমেদমণি ধারণ করিলে লক্ষ্মীর কৃপা হয় ও ধনধান্য বৃদ্ধি হয় । মূল্য । ইহার মূল্য অতি স্বল্প। তথাপি তৎসম্বন্ধে নিম্নলিখিত মূল্য নির্দিষ্ট আছে। যথা— “শুদ্ধস্ত গোমেদমণেন্তু মূল্যং সুবর্ণতোদ্বৈগুণমাহুরেকে । অন্তে তথা বিদ্রুমতুল্যমূল্যং তথাইপরে চামরতুল্যমাহু: ॥” শুদ্ধ অর্থাৎ নির্দোষ গোমেদমণির মূল্য এক সুবর্ণ অপেক্ষ দ্বিগুণ। কেহ বলেন যে, বিদ্রুমের সহিত সমান মূল্য । অপরে বলেন যে, তাহীও নহে। উৎকৃষ্ট চামরের যে মূল্য, একখণ্ড গোমেদমণিরও সেই মুল্য। “চতুবিধানামেষান্তু ধারণে পরিসম্মতম্।” উল্লিখিত চতুর্বিধ গোমেদই ধারণের যোগ্য । বজ বা হীরক । প্রাচীন রত্নশাস্ত্রে এই রত্বের যৎপরোনাস্তি প্রশংসা আছে। অধুনাতনকালেও ইহার সমধিক মান্যের কিছুমাত্র ক্রটি হয় নাই। পৃথিবীতে যত প্রকার রত্ন আছে, সমুদায়ের মধ্যে হীরকই শ্রেষ্ঠ । হীরক অপেক্ষ মূল্যবান রত্ন আর নাই। হীরক কি পদার্থ, তাহার দোষ গুণ কিরূপ ? পরীক্ষা কিরূপ? পূৰ্ব্বকালে কোথায় জন্মিত ? এবং এখনই বা ইহা কোথায় জন্মে ? এই সকল পৰ্য্যালোচনা করাই হীরক-প্রস্তাবের উদ্দেশু । হীরক বহুমূল্য। ইহার বর্ণ শুভ্র ও ভাস্বর। প্রাচীন রত্নশাস্ত্রে ইহার অন্যান্য বর্ণের কথা আছে বটে, কিন্তু সে সকল, প্রকৃত হীরকের ভিন্ন ভিন্ন নাম দেওয়া হইয়াছে এবং সে সকল বর্ণের হীরকের খনিতে একত্র জন্মে বলিয়, সেই সেই নানা বর্ণের প্রস্তরকেও হীরক বলা হইয়া থাকে । & 8b