পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* Yo রত্ন-রহস্ত । যাহা বিদ্যুৎপ্রভা-প্রতিবিম্বিত নুতন তৃণের ন্যায় কান্তিমান, যাহা দেখিবামাত্র মনোমধ্যে অত্যন্ত হর্ষ উৎপন্ন হয়, রত্নবিং পণ্ডিতগণের মতে তাদৃশ মরকতই মহাগুণবিশিষ্ট। من "يَهُي ষে মহামণি করতলে রাখিলে করপ্রাঙ্ক ও স্বৰ্য্য-কিরণ-সংসর্গে অক্সিরশ্মির দ্বারা নিকটস্থ বস্তুকে অনুরঞ্জিত করে, তাহ মহামরকত নামে অভিহিত হয় । মহামরকত-মণির ছায়া বা বর্ণের ভিন্নত অনুসারে চারি প্রকার জাতির কল্পনা করা হইয়া থাকে । মরকতমণির ছায়া । “ভবেদষ্টবিধ। ছায় মণেমরকতস্ত চ। বর্হিপুচ্ছ সমাভাস চাষপক্ষসমাপর ॥ হরিৎকাচনিভী চান্ত তথা শৈবালসন্নিভা । থদ্যোতপৃষ্টসংকাশ। বালকীরসম তথা । নবশাম্বলসচ্ছায়া শিরীষ কুসুমোপমা । এবমষ্টে সমাখ্যাতাশায় মরকতাশ্রয়াঃ ॥ ছায়াভিযুক্তমেতাভিঃ শ্রেষ্ঠং মরকতং ভবেৎ । পদ্মরাগগতঃ স্বচ্ছে জলবিন্দুৰ্যথা ভবেৎ । তথা মরকতচ্ছায়া শু্যামলা হরিতামলা ॥” মরকতমণির আট প্রকার ছায়া দৃষ্ট হয়—ময়ূরপুচ্ছের ন্যায়, চাষ অর্থাৎ নীলকণ্ঠ পক্ষীর পক্ষের ন্যায়, হরিদ্বর্ণ কাচের ন্যায়, শৈবালের ন্যায়, খদ্যোত ( জোনাক পোকার ) পৃষ্ঠের ন্যায়, শুকশাবকের ন্যায়, নবদূৰ্ব্বাদলের ন্যায় ও শিরীষ পুষ্পের ন্যায় । মরকতের এই প্রকার ছায়া বা বর্ণ বিখ্যাত । এই সকল বর্ণের মকরতই শ্রেষ্ঠ । পদ্মরাগগত নিৰ্ম্মল জলবিন্দু যেরূপ, মকরতের ছায়াও সেইরূপ, উহা অতি নিৰ্ম্মল হরিৎ বা শুiমল । গুণ ও দোষ । “স্বচ্ছত গুরুত৷ কাস্তি: স্নিগ্ধত্বং পিত্তকারণম্। হরিন্নিরঞ্জকত্বঞ্চ সপ্ত মারকতে গুণঃ ॥” নিৰ্ম্মলত্ব, গুরুত্ব ( ভার ), কাস্তিযুক্তত্ব, স্নিগ্ধত্ব, পিত্তকারণত্ব, হরিদ্বর্ণতা ও

  • 家brg