পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ই রত্ন-রহস্ত । গণকে উপহার দিব ; এজন্য তদগ্রন্থের বচনাবলি উদ্ধার না কৰিয়া এক্ষণে গরুড়পুরাণোক্ত বচন গুল উপস্থিত করি । আকর । “তত্রৈব সিংহলবধুকরপল্লবাগ্র 崭 密 歌 লবণীকুসুমপ্রবাগে । দেশে পপাত দিতিজস্ত নিতান্তকস্তং প্রোৎফুল্লনীরজসমস্থ্যতি নেত্রযুগ্মম্। তৎপ্রত্যয়াছভয়শোভনবীচিভাসা বিস্তারিণী:জলনিধেরুপকচ্ছভূমিঃ । প্রোদ্ভিন্নকেতক বনপ্রতিবন্ধলেথ} সান্দ্ৰেন্দ্ৰনীলমণিরত্নবর্তী বিভাতি ॥” সিংহলদেশের সেই সেই স্থানে, সেই দৈত্যের অত্যন্ত রমণীর ও মুনীর প্রোৎফুল্ল নীলপদ্মাকার নেত্রযুগল পতিত হইয়াছিল । সেই কারণেই তত্রত্য জলনিধির তীরভূমি সকল নীলরত্নময় হইয়াছে। বর্ণ ও বর্ণের সাদৃশ্য । “তত্রসিতাঞ্জস্থলভৃদ্ধসনাসিভূঙ্গ শঙ্গায়ুধাভ হরকণ্ঠকলায়পুম্পৈ । শুক্লেতরৈশ্চ কুমুমৈর্গিারকণিকায়া স্তম্মিন্ ভবস্তি মণয়: সদৃশবভাস ৷ অন্তে প্রসন্নপয়স: পয়সাং নিধাতু রন্থত্বিষ শিথিগণপ্রতিমাস্তথান্তে । নীলীরসপ্রভ বুদ্ধ দম্ভাশ্চ কেচিৎ কেচিত্তথা সমদকোকিলকণ্ঠভাগঃ ॥ নৈক প্রকার বিম্পষ্ট-বর্ণশোভাবভাসিনঃ। জায়ন্তে মণয়স্তম্মিরিন্দ্রনীল মহাগুণাঃ।” সেই সকল আকরে যে সমস্ত ইন্দ্ৰনীল জন্মে—তাহাদের মধ্যে কতক নীলপদের দ্যায়, কতক বলরামের বস্ত্রের স্থায়, কতক খঙ্গ ধারার স্তায়, কতক ভ্রমরের দ্যায়, কতক শ্ৰীকৃষ্ণের বর্ণের স্থায়, কতক নীলকণ্ঠ অর্থাৎ শিবকণ্ঠের দ্যায়,