পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

द्रङ्ग-शॆश्ॐ ! చీ রত্নবিচিত্রিত সিংহমুখীকৃতি লম্বনযুক্ত বহুভূষণের নাম কেয়ুর । কমুয়ের উপরিভাগে যে “তাবিজ” ও “বাজু” পরিধান করে, তাহাই পূৰ্ব্বকালের কেয়ুর । ইহার হিন্দুস্থানী নাম “বাহুবট” ও “বাজুবন্দ” । “থোপন” না থাকিলে তাহা অঙ্গদ নামে উক্ত হয়। এই অঙ্গদ আর এখনকার “বাঘমুখে অনন্ত’ প্রায় সমান । পুর্বে ইছার গাত্রে মুক্ত জড়িত করা হইত। এখনও বড় ক্রটি झ्झ न। ! ब९l - “সুবর্ণমণিবিস্তস্তমুক্তজিলিকমঙ্গদম্।” 1-- - “পঞ্চক প্রতিসংযুক্তং বাহুপন্ধিবিভূষণম্।” স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র এ ক একটী রত্ন বা স্বর্ণগুলি ক সংযুক্ত করিয়া গাখিলে তাহা পঞ্চক আখ্যা প্রাপ্ত হয়। ইছ বহু সন্ধি বা কর সন্ধির আভরণ । ইহার হিন্দুস্থানীয় নাম "পোটী’’ আর বাঙ্গাল নাম “পেইচা’ । কটক ।– “কুবর্ণেপরি বিন্যস্তনfনারঞ্জবিরাজিতম্। হস্তম্ভ কটকং রম্যং স্বপ্রভাপরিশোভিতম্ ॥" সুবৰ্ণময় মৃণালাকৃতির উপর নানা রত্ন খচিত করলে তাহা কটক নামে উক্ত হয় । ইহা মতি মুরম্য ও প্রভ পরিশোভি ত অর্থাৎ “ঝকৃঝকে” । এইরূপ অলঙ্কার এক্ষণে “ডায়মন্ডকাট। বলয়” নামে ব্যবহৃত হইতেছে । অঙ্গদ ও বলয় – “সিংহবৰ্ত্ত সমাকারে স্বর্ণরত্নবিনিৰ্ম্মিতে । মুক্তাস্থস্নকসংযুক্তৌ নীলমণিক্যলম্বনে ॥ কধুকে কীলকে কার্য্যোঁ ভুজভূষণকে বধোঁ । নামতো বাহুবলয়েী পুংসি তা বঙ্গদাভিধোঁ ॥” সোণীর “বাঘমুখো” বলয়, তদগাত্রে মুক্ত জড়িত, নীলমের লম্বন এবং কীলিত অর্থাৎ “থিলওয়ালা”। এই শ্রেষ্ঠ বাহুভূষণ স্ত্রীহস্তে বলয়, আর পুরুষের হস্তে অঙ্গদ নামে ব্যবহৃত হয় । চুড় । — “কাঞ্চনীভিঃ শলাকাভিঃ সুস্থক্ষভির্কিনিৰ্ম্মিতে । মণিবন্ধমিতাদূৰ্দ্ধং বলরৈর্বস্থিতঃ ক্ৰমাৎ ॥ መደኔ *