পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总参* রত্ন-রহষ্ঠ । সুবৰ্ণ, রৌপ্য, তাম্র, হরিতাল, মনঃশিল ( মনছাল ), গৈরিক ( গেরুমটি \, অঞ্জন ( স্থল্ম ), কাসাস ( হিরাকস ), সীসক, লৌহ, হিঙ্গুল, গন্ধক, ও অভ্র ইত্যাদি অনেক প্রকার ধাতু আছে। সে সমস্তই গিরি-সম্ভব অর্থাৎ পৰ্ব্বতাঙ্গে উৎপন্ন হয় । প্রয়োজন অনুসারে কেহ নবধাতুর সঙ্কলন করিয়াছেন । যথা— “হেমতারারনাগাশ্চ তাম্ররঙ্গে চ তীক্ষকম্। কান্তকং কান্তলৌছঞ্চ ধাতবো নব কীৰ্ত্তিতাঃ ॥” সুখবোধ । সুবৰ্ণ, রোপা, পিত্তল, সীসক, তাম, রাঙ, ইস্পাত, কাংস্ত, কাস্ত লৌহ,— এই নবধাতু “নবধাতু” নামে কথিত হয় । ইহার মধ্যে কতকগুলি প্রধান ধাতু এবং কতকগুলি সঙ্কর ধাতু বলিয়া গণনা করা হইয়াছে। প্রয়োজনামুরোধে কেহ বা অষ্ট ধাতুর সঙ্কলন করিয়াছেন। যথা"হিরণ্যং বুজতং কাংস্তং তাম্ৰং সীসকমেব চ | রঙ্গমায়সাৈত্যঞ্চ ধাতবোহষ্টে প্রকীৰ্ত্তিতাঃ ॥” দানসাগর । • সুবর্ণ, রৌপ্য, কাংস্ক, তাম, সীসক, রাঙ, লৌহ এবং পিত্তল,—এই অষ্টধা বস্তু “অষ্টধাতু’ নামে বিখ্যাত। কেহব। অন্ত প্রকারে অষ্টধাতুর গণনা করিয়াছেন । যথা— “সুবৰ্ণং রজতং তাম্রং লৌহং কুষ্যং সপারদম। রঙ্গধ সীসকঞ্চৈব ইত্যষ্টে দেবসস্তবাঃ ” বৈদ্যক । সোণ, রূপা, তাম, লোহা, দস্ত, পারা, রাঙ ও সীসা,—এই অtট প্রকার ধাতু “অষ্টধাতু” নামে খ্যাত এবং এ সকল গুলিই দেবতা হইতে জন্ম লাভ করিয়াছে। কোন কোন গ্রন্থে সপ্ত ধাতুর গণনা দৃষ্ট হয়। যথা— “স্বর্ণ রৌপ্যঞ্চ তাম্রঞ্চ রঙ্গং যশদমেবচ । সীসং লৌহঞ্চ সপ্তৈতে ধাতবে গিরিসম্ভবঃ ” ভাব প্রকাশ । সোণ, রূপা, তাম, রাঙ, দস্তা, সীসে, লোহা,- এই সপ্ত প্রকার ধাতু "াপ্ত ধাতু" বলিয়া গণ্য এবং ইহাদের সকলগুলিই গিরিসভূত।

  • ఇr