পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৫৯৬

२७७ (২য়)। এইরূপ, পর পর আর ৬ মোক্ষ এতন্মতে অভিহিত হইয়াছে। তন্মধ্যে চরম মোক্ষ নিৰ্ব্বাণ ! ধৰ্ম্মসংগ্রহ গ্রন্থে ৩ প্রকার মোক্ষের কথাও আছে, তাহ ঐ ৮ প্রকার মোক্ষের সংক্ষিপ্ত বিভাগ। “ নিৰ্ব্বাণ –বুদ্ধের নিৰ্ব্বাণ ও হিন্দু যোগীদিগের কৈবল্য একই তত্ত্ব । বুদ্ধ যাহাকে নির্বাণ আধ্যায় অভিহিত করিতেন, হিন্দু যোগীরা তাহাকেই কৈবল্য (কেবল ভাব) বলিতেন। অতএব বুদ্ধের নির্বাণ নিতান্ত অভিনব পদার্থ নহে। বিখ্যাত পণ্ডিত গোলডষ্টকার পাণিনি ব্যাকরণের “নিৰ্ব্বাণে, তে’ এই একটা স্বত্র দেখিয়া অত্যাশ্চৰ্য্য সাহসের সহিত বলিয়া গিয়াছেন যে, নিৰ্ব্বাণ শব্দ বুদ্ধের পূৰ্ব্বে বাত-বিরহিত অর্থেই ব্যবহৃত হইত, মোক্ষবিশেষ (নিৰ্ণ") অর্থে ব্যবহৃত হইত না । বৈদেশিক প্রসিদ্ধ পণ্ডিতের এই অদুরদর্শিতার বিষয় ৩য় ভাগ ঐতিহাসিক রহস্তের "পাণিনি” নামক প্রস্তাবে বিশেষরূপে সমালোচিত श्हेंब्रां८झ । - বুদ্ধ ও বৌদ্ধগণ বলেন, “নিৰ্ব্বাণং পরমং মুখম” । আমাদের ব্যাসমুনিও বলিয়াছেন— “নির্দোদেব নিৰ্ব্বাণং ন চ কিঞ্চি বিচিস্তয়েৎ । মুখং বৈ ব্রাহ্মণে ব্ৰহ্ম নির্বেদেনাধিগচ্ছতি ॥. নিৰ্ব্বাণং-জন্ত গমনম । নির্ব তিঃ। ইতি মেদিনী। বিশ্রাস্তি: । ইতি হেমচন্দ্রঃ। মুক্তি: । ইত্যময়ঃ ॥ লোকমধ্যে “দীপ নিৰ্ব্বাপিত হইল” এইরূপ প্রয়োগ থাকায় নিৰ্ব্বাণ-শব্দের “নিভিয়া যাওয়া” এইরূপ ভাবের অর্থ প্রখ্যাত অাছে। বস্তুতঃ নিভিয়া যাওয়াও শূন্তত নহে। নিৰ্ব্বাণ যে শুষ্ঠত নহে, তাহ বুদ্ধদেব নিজ মুখে বলিয়ছিলেন। কেবল,অস্বয়, একরস হওয়া বা অহং-প্রবাহের লিরোধ, বিশ্রাস্তি বা বিচ্ছেদ লাভ করা-বুদ্ধাভিমত নিৰ্ব্বাণ । বুদ্ধাভিমত নিৰ্ব্বাণের সহিত “ব্রহ্মনিৰ্ব্বাণমৄচ্ছতি’ “কৈবল্য মগ্ন তে’ ইত্যাদি কথার মিল বা ঐক্য আছে। بیسیم= سب سمسہ سبھا & e ৮ প্রকার ও ৩ প্রকার মোক্ষ এইরূপে লিখিত আছে । বখ!-- BBBBB BBBB BBBS BBBBBBBD Di BBB ttuB BBBS BBBBS DDBBB BBB BDDS DDDDDBBB BBB B DDS DDDDSDDDD HBD শূন্তম । নৈব সংজ্ঞানসংজ্ঞায়তনং পশুতি শুস্তম । সংঞ্জাবেদন্তিনিবুেধং পঙ্কতি শূন্তম । শূন্ততু অনিধিত্ত্বঃ, স্বপ্রশিহিতশ্চ । ইত্যাদি।