পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৯৬

谤史 ভারত-রক্ষুষ্ঠ । ১১ মহৎ । “श्रस्त्रीकृ१ ङ्किशैम१ दिोल९ মধ্যে স্থলং স্থলধারাতিতীক্ষম্। রক্ষেীবক্ষঃ চ্ছেদনাৰ্থং মহাস্তম্ কৃত্ব খড়গং দেবরাজোহতি হৃষ্ট: ॥” যাহার অন্তর্ভাগ অতি গাঢ় অর্থাৎ কঠিন, গাত্ৰ সৰ্ব্বপ্রকার চিহ্ন বর্জিত, মধ্যদেশ স্থল, ধারও স্থল কিন্তু অত্যন্ত তীক্ষ,—দেবরাজ ইন্দ্র রাক্ষসগণের নিমিত্ত এতদ্রুপ মহান খড়গ নিৰ্ম্মাণ করিয়া হৃষ্ট হইয়াছিলেন । ১২ বামনাক্ষ । ‘বামনাক্ষং মহাস্তস্তু যেন তন্তুন জায়তে । ছেদে গাঢ়ং চিকুহীনং প্রাহুঃ খড়গং বিচক্ষণাঃ ॥” পণ্ডিতগণ বলিয়া থাকেন যে, অত্যন্ত গাঢ় অথচ যে মহান খড়গ ছেদকালে ছেপ্ত বস্তুতে তত্ত্ব স্বষ্টি করে না, ( থেৎড়ে যায় না ) এবং যাহার অঙ্গে কোন চিহ্ন থাকে না, তাদৃশ খঙ্গের নাম বামনাক্ষ । ১৩ মহিষাখ্য । “এরগুবীজ প্রতিমমঙ্গং যস্মিন প্রতীয়তে । মহিষাখ্য: স বৈ খড়েগা নীলমেঘসম ছবিঃ ॥” যে খঙ্গের গাত্রে এরগুবীজের স্তায় চিন্তু লক্ষিত হয় এবং যাহার দীপ্তি নীল মেঘের স্থায়, এতাদৃশ খঙ্গের নাম মহিষাখ্য i ১৪ অঙ্গপত্র । "ষ্ট্রে ধৰ্ম্মি ভবেত খঙ্গে শরীরং প্রতিবিম্বিত । অঙ্গপত্রভিধং খড়গং প্রস্থঃ খড়গবিচক্ষণা: ॥” খঙ্গকে মার্জন করিলে যদি তাহ দর্পণের স্থায় শরীর প্রতিবিম্ব ধারণ করে-- তবে তাহাকে খঙ্গতত্ত্ব নিপুণ পণ্ডিতেরা অঙ্গপত্র নামে উল্লেখ করেন। ১৫ গজবজ । “বস্তাঙ্গে স্থলরেখা ঘনমন্থণরুচিঃ সব তো ব্যাপ্য তিষ্টেৎ ধারা তীক্ষাতিসূক্ষ্মা প্রবিশতি রুধিয়ম্পর্শমাত্রেণ খঙ্গঃ ।