বেদ-প্রচার ।" १$ शखंननं *छांशैtछ ब्रक्लिड इग्न । महे थइथानि इतिथीोड tशंधक छन्tफेब्रॉब्र वtश्ठं श्रॆश्ा श्रींश्च *१७० १: चः *ब्रaण णांश्ंखङ्गैौ ष३ झॉश्म” नtक्षक् ॰खश्লয়ে উপটৌকন প্রদান করেন । ইয়ুরোপীয় পণ্ডিতবর্গের আজি কালি বৈদিক গ্রন্থ সম্বন্ধে কোন প্রকার ভ্রম হইবার সম্ভাবনা নাই, তাহার বেদশাস্ত্রে विणक श्रृंखिज्र रहेग्र खेीिब्रायिश्न ; क्खुि कि श्रान्कर्ष, दऋनप्लग्न दियौं। ব্যক্তির ত কথাই নাই, অনেক ব্রাহ্মণ পণ্ডিতের বৈদিক গ্রন্থ সম্বন্ধে অতীৰ কৌতুকাবহ ভ্রম হইয় থাকে , কেহ নারদপঞ্চরাত্রের রার্কিাস্তোত্র • সামবেদোক্ত এবং কেহ বা গোপাল, মৃসিংহ, তথা রামতাপনী গ্রন্থ প্রকৃত শ্রুতি, এইরূপ মনে করিয়া থাকেন । এক্ষণে ইয়ুরোপীয় পণ্ডিতগণের প্রষত্নে চারি বেদ প্রচারিত হইয়াছে, এজন্ত আমরা তাহাদিগের অধ্যবসায়ের এবং পাণ্ডিত্যের ভূয়সী প্রশংসা করিতেছি। ৬ই এপ্রিল, ১৮৪৭ সালে আসিয়াটিক সোসাইটর উত্তেজনায় একটি সভা হয়। ঐ সভায় বেদ প্রচায়ের প্রস্তাব হইলে মৃত অধ্যাপক রোএর সাহেবের প্রতি, বারাণসীস্থ পণ্ডিতগণের সাহায্যে উত্তমরূপ পরিদর্শনানন্তয় বেদ মুদ্রিত করিয়া প্রকাশ করিবার ভার অর্পিত হয় এবং এজন্য গবর্ণমেণ্ট রাজকোষ হইতে ৫০০ পাচ শত টাকা বাধিক ব্যয় প্রদান করিতে স্বীকৃত হইয়াছিলেন। আসিয়াটিক সোসাইট কর্তৃক নিম্নলিখিত বেদের মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ একাল পর্য্যন্ত প্রকাশিত হইয়াছে ;– ঋগ্বেদসংহিতায় প্রথমাষ্টকের দুই অধ্যায়, ভাষ্য সহিত । সটাক কৃষ্ণ যজুৰ্ব্বেদীয় তৈত্তিরীয় সংহিতা ( প্রকাশ হইয়াছে)। সটীক কৃষ্ণ যজুৰ্ব্বেদীয় তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ (সম্পূর্ণ)। সটীক সামবেদ ( প্রকাশ হইয়াছে ) । গোপথ ব্রাহ্মণ-সম্পূর্ণ ।
- স্তোত্রঞ্চ সামবেদোক্তং প্ৰপঠেত্তক্তিসংযুতঃ। রাধী রাগেশ্বরী রম্য রাম চ পরাক্সনঃ ॥ রাসোস্তুবা কৃষ্ণকাপ্ত কৃষ্ণবক্ষঃস্থলস্থিত । কৃষ্ণপ্রাণাধিক্ষেী চ মহাবিষ্ণেঃ প্রফুল্লপি র ইত্যাদি ।
