পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতবর্ষের সঙ্গীত শাস্ত্র । ప్రిసిసి অনন্তর অঙ্গুলির দ্বারা চাপ যাইতে পারে এরূপ করিয়া অৰ্দ্ধ অঙ্গুলি অস্তর অন্তর অন্ত সপ্ত রন্ধ করিতে হয় । তদ্বার স্বর সকলের রূপ প্রকাশ পায়। [ স্বর বিদ্যাস প্রকার শিক্ষকের নিকট শিখিতে হয়। ] + বংশী, সাধারণতঃ অষ্টাদশ অঙ্গুলি পরিমিত । পরন্তু ১৮ পর, ১৪ অঙ্গুলি পৰ্য্যস্ত বৃদ্ধি করা যাইতে পারে। তাম্রাদি ধাতুতে কাহল নামক বংশী উত্তম হয়। কাহলের অবয়ব ধুস্তুর কুস্কমের ন্যায়। বোধ হয় ইহাই শানাই বা টোটা নামে প্রসিদ্ধ হুইযাছে । ংশীর আকার প্রকার ও গঠন প্রণালী নানাপ্রকার। পরস্তু আকার প্রকার গঠন ও শব্দাদির তারতম্য নিবন্ধন নামেরও তারতম্য অর্থাৎ নানাবিধ নাম হইয়াছে । প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে সঙ্গীতের সম্যক্ উন্নতি হুইয়াছিল। সোমেশ্বর কৃত রাগবিবোধ মধ্যে":স্বরলিপির প্রণালী পৰ্য্যন্ত উল্লেখ আছে। আর্ষকালে এবং অৰ্ব্বাগাচাৰ্য্যদিগের সময়ে সংগীতশাস্ত্রের যেরূপ উন্নতি হইয়াছিল, তাহা ংক্ষেপে সমালোচিত হইল। এ প্রবন্ধে নৃত্য সম্বন্ধে কিছু বলা হইল না ; তৎসম্বন্ধে একটা স্বতন্ত্র প্রস্তাব লিখিবার ইচ্ছা আছে। মুসলমানের হিন্দুদিগের যেরূপ অন্তান্ত কীৰ্ত্তিকলাপ ধ্বংস করিয়াছিলেন, সঙ্গীত সম্বন্ধে সেরূপ দুৰ্ব্ব্যবহার করেন নাই ; এমন কি ইহারা যদি সংগীতের চর্চা না রাখিতেন তাহা হইলে একালের মধ্যে সংগীতবিদ্যা একবারে লোপ পাইত। ভারতবর্ষ ভিন্ন অন্তান্ত প্রদেশের মুসলমানের যে সংগীতের আলোচনা করেন তাহ এক প্রকার সাধারণ সংগীত বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। ভারতবর্ষের মুসলমানের আর্য্যদিগের সংগীত শিক্ষা করিয়াই বিখ্যাত হইয়াছেন। মৃজাজনে “তোফুতুলহেলা” নামক একখানি বিবিধ বিষয়ক বৃহৎ গ্রন্থ সঙ্কলন করেন, ইহার মধ্যে এক পরিচ্ছেদে হনুমন্ত সঙ্গীতের জ্ঞাতব্য বিষয় লিখিত

  • তাক্ত ত্রিচতুরঙ্গুলানি শিরঃস্থলাৎ । ত্যক্ত ফুৎকারযন্ত্রস্তু কাষ্ঠমঙ্গুলি সম্মিতং। BBBBBBBB BBBBB BB BBS BB B BBBBBBBBB BBBB tS BBB সৰ্ব্বমেবৈতৎ বিজ্ঞেয়ং গ্রস্থলোকত্তঃ —সঙ্গীত দর্পণ ।

+ অষ্টাদশাঙ্গুলা। .....একৈকাজুলিবন্ধিতা। বংশী চতুর্দশান্তস্ত—সঙ্গীত দর্পণ।