সঙ্গীত-শাগ্রামুগত মৃত্য ও অভিনয়। పిపినీ “স্বয়ং মৃত্যেন সম্পূজ্য তস্তৈবায়ুচরো ভবেৎ।” “নৃত্যতাং শ্ৰীপতেরগ্রে তালিকাবদনৈভূশম্।” “ষে যুক্তি হৃষ্টচিত্তে নৃত্য করে”—“দেবদেবীর পূজায় নৃত্য করিলে রত্রলোক প্রাপ্তি হয়”—“স্বয়ং মৃত্যের দ্বারা দেবের পূজা করিলে পরলোকে সেই দেবের অন্ত্রচর হয় ”ি ইত্যাদি প্রকার ফলশ্রুতি আছে। রামায়ণে ও শ্রীমদ্ভাগবতের দশম স্কন্ধে নৃত্যের বিশেষ বিস্তার আছে। মহাভারতীয় বিরাট পর্কে লিখিত আছে, অর্জুন উত্তম নৰ্ত্তক ছিলেন এবং তজত তিনি বিরাটের অন্তঃপুরে কামিনীগণকে নৃত্য कि बािब निश्डि निपूङ হইয়াছিলেন। স্মৃতিতে মটের অর্থবা নটীর অল্প অগ্রাহ বলিয়া ব্যবস্থা লিখিয়াছেন ; सूथी
- রজকশ্চৰ্ম্মকারশ নটী বরুড় এব চ।”
যমসংহিতা ॥ অর্থাৎ রজক, চর্শ্বকার, নট ইত্যাদি সাত প্রকার জাতি অত্যন্ত নিকৃষ্ট। ইছাদের অন্ন ভক্ষণে প্রায়শ্চিত্ত করিতে হয়। এইরূপ মনুসংহিতা প্রভৃতি সমুদায় সংহিতাতে নটজাতির এবং নাট্যোপজীবীর উল্লেখ আছে, গতরাং নৃত্যচর্চ এদেশের অতি পুরাতন । ষে দেশের যে প্রকার রুচি, তদনুসারে তাল-মান-রসাত্রিত বিলাসযুক্ত অক্ষবিক্ষেপের নাম বৃত্য । ইহাই নৃত্যের সামান্ত লক্ষণ। যথা—
- দেশরুচ্য প্রতীতে যস্তালমানরসাশ্রয়ঃ ॥ সবিলাসাঙ্গবিক্ষেপে নৃত্যমিতু্যচ্যতে বুধৈঃ "
সঙ্গীতদামোদর। স্বত্য ই প্রকার। তাওৰ ও গান্ত। পুস্তকে তাওব ও স্বীকৃত্মকে লীত কহে । যথা— "ীন্থত্যং লাস্তমাখ্যাতং পুংমৃত্যং তাওবং স্বতম্৷” मृत्रैौद्धनांव्रांप्न-१