পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/২৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8e ঐতিহাসিক রহস্ত ।--দ্বিতীয় ভাগ

  • बेिथांज्र झां*ांब्रघै ठांथांञ्च ऋाँडै कब्रिट्जन ५gद३ ठद्धडॉषांब्र बाांकग्न-té করিলেন”। এ কথা যতদূর সত্য হউক, তাহার অঙ্কুশীলন নিম্প্রয়োজন । ফল, সমস্ত ভারতবর্ষে জtঠারটা শাস্ত্রীয় ভাষা প্রচলিত আছে । ইহা ভিন্ন ব্যবহারিক ভাষা নানাপ্রকার আছে । শাস্ত্রীয় ভাষা প্রধানতঃ দ্বিবিধ, সংস্কৃত ও প্রাকৃত। শিক্ষাগ্রন্থে ভগবান পাণিনি বলিয়াছেন—

“প্রাকৃতে সংস্কৃতে বাপি স্বয়ং প্রোক্ত স্বয়ভুবা।” স্বয়ন্থ স্বয়ং সংস্কৃত ও প্রাকৃত ভাষা বলিয়াছেন। এতাবত শাস্ত্রীয় ভাষা দ্বিবিধ হইতেছে, এবং তাহার প্রভেদ অষ্টাদশ প্রকার। যথা –(১) সংস্কৃত (২) প্রাকৃত । এই প্রাকৃতের ভেদ (৩) উদীচী, (৪) মহারাষ্ট্র, (৫) মাগধী, (৬) মিশ্ৰাদ্ধ মাগধী, (৭) শকাভৗরী, (৮) শ্রবস্তী, (১) দ্রাবিড়ী, (১০) ওষ্ট্ৰীয়া, (১১) পাশ্চাত্য, (১২) প্রাচ্য, (১৩) বাহিলকী, (১৪) রস্তিকা, (১৫) দক্ষিণাত্য, (১৬) পৈশাচী, (১৭) আবৰ্ত্তী, (১৮) শৌরসেনী ; এতন্মধ্যে অষ্টম স্থানে শ্রবস্তী ভাষা আছে, উহাই পলিভাষী বলিয়া প্রসিদ্ধ। ভগবান শাক্যসিংহ যে সময় শ্রবস্তীস্থ জেতবনে বাস করিয়া ভিক্ষুদিগকে উপদেশ প্রদান করেন, সেই সময়েই ঐ বৌদ্ধভাষার সংস্কার হয় এবং সেই সংস্কারপ্রাপ্ত ভাষা পালি নামে প্রখ্যাত হয় । কহ্লন পণ্ডিভ লিখিয়াছেন,— “বেীৰভাষায় জানো মাহেশ্বরতয়া নৃপঃ।” এতস্থার উfহার বৌদ্ধভাষার ভিন্নতা দেখানই প্রধান উদ্দেশু। হম্বীর छौकब्र प्लेख इद्देब्राप्छ : “সংস্কৃত শিষ্টভাষা চ শ্রবস্তী বাকু বিনায়ক৷ ” অর্থাৎ শিষ্টদিগের ভাষা সংস্কৃত, আর বিনায়কদিগের ভাষা শ্রবস্তী । বিনায়ক শব্দে বৌদ্ধ বুঝায়। “ষড়ভিক্তে দশবলোহুদ্বয়বাদী বিনায়কঃ ” অতএব, বুদ্ধ এবং বৌদ্ধ উভয়েই বিনায়ক। এই আঠার প্রকার ভাষায় উদাহরণ “প্রাকৃতলঙ্কেশ্বরব্যাকরণে” কিছু কিছু আছে। সে সকল উদাহরণ পৰ্য্যালোচনা করিলে পালিভাষার সহিত শ্রবীভাষার সাম্য দৃষ্ট হইবে । পালি শব্দের প্রকৃত অর্থ ‘শ্রেণী’। যথা—মহাৰংশে ( মূলপালি ) “অল্পপালি ঘ্যাধনম্। তদা অসি নিবেসিত” অর্থাৎ সেই সময় রাজার ব্যাধগণের নিমিত্ত এক