পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/২৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খেদ । 象á欧 সকলেরই এক। একজন বলিল “মাতর,” একজন বলিল “মা,” আর একজন বলিল, “মাতারি,” অপরে বলিল “মাদয়" ইহাতে সকলেই সেই জননীবোধক শব্দ প্রকাশ করিবার প্রয়াস পাইল । এই মৰ্ম্মে জৈমিনি মীমাংসাহুত্রের প্রমাণপাদে কহিয়াছেন,— “ঔৎপত্তিকন্তু শাস্তার্থেন সম্বন্ধস্তস্ত জ্ঞানমুপদেশোহব্যতিরেকশ্চার্থেইহুপলন্ধে তৎপ্রমাণং বাদরায়ণস্তানপেক্ষত্বাৎ ** এই স্বত্র হইতে ইহার অনন্তর একত্রিশ স্বত্র পর্যন্ত সমুদায় স্বত্রে শব্দব্রহ্মের বিচার করিয়াছেন। অপিচ, উক্তপ্রকার শব্দের রূপ প্রকাশ করিবার জন্ত লোকে নানাবিধ সঙ্কেত কল্পনা করায় লৌকিক শব্দের অনেক ৰাহুল্য হইয়া উঠিয়াছে। এই লোককৃত সাঙ্কেতিক শব্দের প্রামাণ্য নাই । লৌকিক শব্দই পৌরুষেয়, কেননা পুরুষগণ ইহার সঙ্কেত করিয়াছে। বৈদিক শব্দ কাহারও সঙ্কেত দ্বার স্থাপিত হয় নাই, কেননা উহার সঙ্কেতকর্তা কেহ দৃষ্ট হয় না, অনুমিতও হয় না। "বেদাংশ্চৈকে সন্নিকৰ্ষং পুরুযাখ্যা (২৭ শুং , “অনিত্যদর্শনাচ্চ” ( ২৮ স্থং ), “সারস্বতং স্বত্তম” (অর্থাৎ সরস্বতী-প্রণীত ), “কঠশাখা”—কঠনামক ঋষিপ্রণীত শাখা ; এই রূপ পৈপ্পলাদক, মৌহুল, মোগল প্রভৃতি বেদভাগের বক্তা বিবেচন৷ করিয়া এবং “ববরং প্রাবাহণি-রকাময়ত, “ঔদালকি-রকাময়ত,” এই সকল ব্যক্তিঘটিত আখ্যায়িক দেখিয়া ও ব্যক্তিবিশেষের বিশ্বাসের প্রতি লক্ষ্য করিয়া উক্ত সূত্রের স্বারা বেদ পুরুষনিৰ্ম্মিত এবং বেদের বিষয়বিশেষও অনিত্য অর্থাৎ যৎকিঞ্চিৎ কাল ছিল, এখন নাই, এইরূপ পূৰ্ব্বপক্ষ করিয়া পরিশেষে “উজন্তু শহাপুৰ্ব্বত্বং” (২৯ স্বং ) “আখ্যাপ্রবচনাৎ (৩০ ইং) ইত্যাদি স্বত্রে জৈমিনি তাদৃশ বিশ্বাসের ব্যাঘাত জন্মাইয়া দিয়াছেন। এই বিচারের সংক্ষিপ্ত মৰ্ম্ম এই যে, কাঠক প্রভৃতি আখ্যান কেবল কঠাদি ঋষিগণ উহা প্রথমে বা প্রাধান্তক্রমে অনুষ্ঠান করিয়াছিলেন বলিয়া ঐরাপ সমাখ্যান হইয়াছে। সাংখ্যকার কপিল, “ন ত্রিভিরপৌরুষেয়ত্বাস্বেদন্ত তদৰ্থস্তাতীক্রিয়তাৎ” ( ৫ অঃ ৪১ স্থ) এই স্বত্রে আরম্ভ করিয়া “ন পৌরুষেরত্বং তৎকর্তঃ পুরুষঙ্গगडदां९ ( * श्रः e७ ए) ७षः अछांछ बहङग्न एज बांब्रां नांनां७धकांब्र ज्ञांशंक উদ্ভাবন করিয়া পরিশেষে সিদ্ধান্ত করিয়াছেন যে, বেদ কোন পুরুষ বুদ্ধি দ্বার