পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/৩১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆళిని ঐতিহাসিক-রহস্ত –তৃতীয় ভাগ । .# সমুতিম্ভেব মোক্ষকারণম্ ন তু প্রত্যেকমৃ। এতজয়ং চাৰ্বতে রত্নত্রয়পদেন ব্যবক্ৰিয়তে।” অর্থাৎ জীব অজীব প্রভৃতি পদার্থ যে যেরূপে ব্যবস্থিত অর্থাৎ ঐ সকল পদার্থের যাহা যথার্থরূপ, অর্থৎ অবিকল সেইরূপ উপদেশ দিয়াছেন। অৰ্হতের উপদেশ ষেরূপ, তাহার বিপরীত অনুভব না হইয়া যদি ঠিক অৰ্হং-নির্দিষ্ট অর্থ বুঝিতে পারে এবং তাহাতেই অবিচলিত শ্রদ্ধা উপস্থিত হয়, তাহ ছইলে তাহাকে সম্যক্ দর্শন ৰল যায় এবং সেই জ্ঞান সংশয় ও সন্মোহরহিত হইয়া দৃঢ় হইলে তাহাকে সম্যক জ্ঞান শব্দে উল্লেখ করা যায়। এই জ্ঞান শ্রদ্ধাবান জীবের গুরূপদেশ অনুসারে শ্রবণ মনন দ্বারা অভ্যাসপটু ছইলে, তত্ত্বজ্ঞানের আবরণ যাহা পুৰ্ব্বে উক্ত হইয়াছে, অর্থাৎ মিথ্যা জ্ঞান, মিথ্যা দর্শন প্রভৃতির বিলয় হইলে তত্ত্বজ্ঞান স্বভাবতঃই উদিত হয় । সংসারের কৰ্ম্ম সমুদ্বয়ের ছেদ করিতে উদ্যত শ্রদ্ধালু জ্ঞানবান জীব ষে পাপ কৰ্ম্ম হইতে নিবৃত্ত থাকে, তাহার নাম সম্যক্ চরিত্র। অতএব জীব সম্যক দর্শন, সম্যক জ্ঞান ও সম্যক্ চরিত্র, এতত্ৰিতয়বলেই মুক্তি লাভ করে। এই তিনটী মিলিত হুইলেই মুক্তি, নচেৎ প্রত্যেকের মুক্তি দিবার ক্ষমতা নাই। ইহাকেই অৰ্ছতের ‘রত্নত্রয়’ নামে ব্যবহার করিয়া থাকেন। জৈনদিগের কয়েকখানি দর্শনশাস্ত্র আছে, তাহার মধ্যে দ্রব্যামুযোগতর্কণার রচনা প্রাঞ্জল। ফ্রব্য অর্থাৎ পদার্থ বিচার দ্বারা জ্ঞানমার্গ বিস্তার করাই ইহার উদ্দেপ্ত। ইহার গ্রন্থকার আপনার স্পষ্ট পরিচয় প্রদান করেন নাই । দ্বিতীয় অধ্যায় সমাপ্তিকালে এইমাত্র লিথিয়াছেন –

  • সংজ্ঞা-সংখ্যা-লক্ষণাভো বিভাগং দ্রব্যাদীনাং যে বিদিত্বা মিথোছত্র। বাচান্তে ঐতীর্থনাথ-প্রণীতে শ্রদ্ধাং কুৰ্য্যান্নিশ্চলন্তস্ত যোধঃ ॥” অর্থাৎ ঐতীর্থনাথ-প্রণীত বাক্যে যাহার শ্রদ্ধা করিবেন, তাহাদিগের নিশ্চল অর্থাৎ কেবলী জ্ঞান উৎপন্ন হইবেক । এই শ্লোক দ্বার স্পষ্ট গ্রন্থজর্তাকে বুঝাইতেছে না। তীর্থনাখ-প্রণীত বাক্য বোধ হয় অহঁৎ-বাক্য লক্ষ্য षबिन्नी। ऎवप्नं कुद्मां इंघांय्छ्, ष,ि उांश् ब श्च ज्ठ:ब &यांप्झब्र नtt