পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/৪৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3ミ8 ঐতিহাসিক-রহস্ত -তৃতীয় ভাগ । এবং তাহার মতে মহাভায্যের তৃতীয় অধ্যায় ১৪৪ হইতে ১৪২ খৃষ্ট-জন্মের পূর্বে রচিত হইয়াছিল। কিন্তু অধ্যাপক ওয়েবর ইহার প্রতিবাদ করিয়াছেন। পাণিনি, কাত্যায়ন ও পতঞ্জলি এই তিন জনে ব্যাকরণের পূর্ণ অবয়ব প্রদান করিয়াছেন । এই তিন জন সংস্কৃত ভাষায় যে কীবৃশ পণ্ডিত ছিলেন, তাহা আমাদিগের সামান্ত বুদ্ধিতে বুঝিবার ক্ষমতা নাই। পতঞ্জলির মহাভাষ্যের টীকার নাম ভাষাপ্রদীপ । কৈয়ট + ইহার প্রণেতা । কৈয়টের টীকার উপর নাগোজী ভট্ট টীকা লিখিয়াছেন ; তাহার নাম "ভাষাপ্রদীপোদ্যোত” । কৈয়টের টীকার এক খানি টীকা আছে, তাহার নাম ভাষ্য-প্রদীপবিবরণ, ইহা ঈশ্বরাননা কৃত। কাত্যায়নের দ্যায়, বামন পাণিনির এক খানি বৃত্তি লিথিয়াছেন, উহাব নাম কাশিকা-বৃত্তি । ইহা অতি মান্ত গ্রন্থ, এবং আদ্যোপান্ত প্রাসাদ-গুণবিশিষ্ট । যিনি একবার এই গ্রন্থ দেখিয়াছেন, তাহার আর সিদ্ধাস্ত-কৌমুদী স্পর্শ করিতে ইচ্ছা হয় না। সিদ্ধাস্ত-কৌমুদীর গ্রন্থকার ভট্টোজিদীক্ষিত অষ্ট্রক পাণিনীয় স্বত্র-সমূহের ক্রম ভঙ্গ করিয়া ব্যুৎক্রমে অর্থাৎ যেখান সেখান হইতে স্বত্র জানিয়া সঙ্কলন করিয়াছেন । তিনি মনে করিয়াছিলেন, গ্রন্থ সহজ করিবেন : কিন্তু তাহ হয় নাই। “মনোবমা” “শেখর” প্রভৃতি ভূরি টাকাতেও তাহার সাধুত্ব সম্পাদিত হয় নাই। তাহ পাঠ করিতে হইলে এখনও যেখানে সেখানে “ফকি” উপস্থিত হয়। গ্রন্থ সকলের দোষেই ফাৰুি বা পূৰ্ব্বপক্ষ উপস্থিত হইয়া থাকে। বামন কাত্যায়ন অপেক্ষ ক্ষুদ্র-বুদ্ধি এবং হীন, তথাপি ইনি যেরূপ সরলভাবে স্বত্রার্থ প্রকাশ করিয়াছেন, এরূপ সারল্য কাত্যায়নের বৃত্তিতে নাই। কাত্যায়নের বৃত্তি দেখিয়াই বামন বৃত্তি লিখিয়াছেন, এজন্ত কাশিকাবৃত্তি প্রাঞ্জল হইয়াছে। কাশিকাবৃত্তির দুই খানি টীকা আছে । হরদত্তমিশ্রকৃত পদমঞ্জবী ও জিনেপ্রকৃত কাশিকাবৃত্তি-পঞ্জিকা । ফিটুস্থত্ৰ—ইহা শাস্তনবাচাৰ্য্য কি শাস্তমু-আচাৰ্য্য কর্তৃক সঙ্কলিত। যথা— ੋਣਿ শান্তনৰাচাৰ্য-গ্রীস্তুে স্ট্রিত্রে তৃতীয় পাr "ৱালীনাক” 一赏 - S DDDDBB BBBBBBS BBBB BBB BBBB BBBBB BDB BAS TBJB बईश्वीन झेिलन ॥