পাতা:রামমোহন গ্রন্থাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“চারি প্রশ্নের উত্তর” প্ৰকাশিত হইলে “ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাঙ্ক্ষী” এই উত্তরে সন্তুষ্ট না হইয়া - প্ৰত্যুত্তর-স্বরূপ ১ ফেব্রুয়ারি ১৮২৩ ( ২০ মাঘ ১২২৯ ) তারিখে “পাষণ্ডপীড়ন’। প্ৰকাশ করেন। ইহাতে “ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাজক্ষী”র চারি প্রশ্ন, “ভাক্ততত্ত্বজ্ঞানী”র উত্তর, এবং “ধৰ্ম্মংস্থাপনাকাঙ্ক্ষী”র প্রত্যুত্তর একত্র মুদ্রিত হইয়াছে ৷ ‘চারি প্রশ্ন’ এবং ‘চারি প্রশ্নের উত্তর’ ইতিপূর্বে মুদ্রিত হওয়ায় আমরা এখানে কেবল ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাজক্ষীর প্রত্যুত্তরটি পুনমূদ্রিত করিলাম। এই তর্কবিতর্কে কোন পক্ষই স্বনামে যোগদান করেন নাই । ‘পাষণ্ডপীড়ন’। প্রসঙ্গে রামমোহনের জীবনীকার নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় লিখিয়াছেন :- উহাতে-“পাষণ্ড’, ‘নগরান্তবাসী ভাক্ততত্বজ্ঞানী' ইত্যাদি মধুর বাচ্যে তঁাহাকে [ রামমোহনকে ] সম্বোধন করা হইয়াছিল। ‘নগরাস্তবাসী’র দুই অর্থ ; নগরের অন্তে যিনি ৰাস করেন ; অর্থাৎ রামমোহন রায় মাণিকতলায় বাস করিতেন। উহার আর এক অর্থ, b७ाल -७म जर, श्रृं. &8७ । “পাষণ্ডপীড়ন’। উমানন্দন ( বা নন্দলাল ) ঠাকুরের নির্দেশে কাশীনাথ তর্কপঞ্চানন কর্তৃক লিখিত হয়। উমানন্দন ঠাকুর পাথুরিয়াঘাটা ঠাকুর-গোষ্ঠীর হরিমোহন ঠাকুরের পুত্র। পুস্তকে গ্ৰন্থকার-রূপে কাশীনাথের নাম না থাকিলেও, রামমোহনের ‘চারি প্রশ্নের উত্তর’ পুস্তকে তাহার ইঙ্গিত আছে। কাশীনাথ তর্কপঞ্চানন এই সময়ে উইলিয়ম কেরীর অধীনে কলিকাতার ফোর্ট উইলিয়ম কলেজের এক জন সহকারী পণ্ডিত ছিলেন এবং বিলাত হইতে আগত সিভিলিয়ানদিগকে বাংলা শিথাইতেন । তিনি ১৮২১ খ্ৰীষ্টাব্দে ‘ন্যায়দর্শন’ প্ৰকাশ করেন ; তাহার অনুরোধে কলেজ-কাউন্সিল ইহার দশ খণ্ড ৫০২ মূল্যে কলেজ-লাইব্রেরির জন্য গ্ৰহণ করেন। নিম্নোদ্ধত অংশে রামমোহন। এই সকল কথারই ইঙ্গিত করিয়াছেন :- BD DB DTBDB BB BDDBDBB LZBB LLDL LLzB LL BLB DBB SgLSS YLSBBD অর্থ ভাষাতে রচনাপূর্বক সোচ্ছকে তাহা বিক্রয় করিতে পারে সে আস্ফালন করিয়া অন্যকে কহে ৰে। তুমি গোচ্ছের সংসর্গ কয় ও দর্শনের অর্থ ভাষায় বিবরণ করিয়া মেছকে দেও। অতএব তুমি স্বধৰ্ম্মচু্যত হও তবে সে ব্যক্তিকে কি কহা উচিত হয়। কাশীনাথ তর্কপঞ্চাননের জীবনী ১৪ সংখ্যক “সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা’য় দ্রষ্টব্য।