পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sब श्रृंक्षिक : 8र्थ जशTांग्न ] ঐতরেয় ব্রাহ্মণ - ●● ঐ লুক্তের ত্রিইপ, ছন, ত্রিইপ ই বীৰ্য্য, এতদ্বারা ঐ প্রবর্গ্যে বীৰ্য্যেরই আধান হয়। পচিশ ঋকৃযুক্ত অন্য স্থক্তের বিধান—“ঈড়ে.সমৃদ্ধম” “ঈড়ে দ্যাবাপৃথিবী পূৰ্ব্বচিত্তয়ে” ইত্যাদি স্থক্তে “অগ্নিং ঘৰ্ম্মং স্বরুচং ধামষ্টিয়ে” এই পাদ [ যজ্ঞে ] অভিরূপ ; যাহা যজ্ঞে অভিরূপ, তাহাই সমৃদ্ধ । ঐ প্রথম খকের পাদে ‘স্বরুচং ঘৰ্ম্মং এই পদ প্রবর্গকে বুঝাইতেছে। এই জন্য উহা যজ্ঞে অভিরূপ। স্থক্তের ছন্দঃপ্রশংসা—“তত্ত্ব--দধীতি” ঐ স্থক্তের জগর্তী ছন্দঃ ; পশুগণ জগতীচ্ছন্দঃ-সম্বন্ধী ; এত দ্বারা এই প্রবর্গ্যে পশুগণকেই স্থাপন করা হয়। জগতীচ্ছন্দঃ সোম আনিতে স্বর্গে যাইয়া তৎপরিবর্তে পশু ও দীক্ষা অনিয়াছিলেন (তৈত্তিরীয় )। সেই হেতু জগতীর সহিত পশুর সম্বন্ধ। স্থক্তের প্রশংসা—“যাভিঃr সমৰ্দ্ধয়তি” [ ঐ স্বত্তস্থ মন্ত্ৰসকলে ] “ষে সকল [ উতি ] দ্বার। ইহাকে রক্ষা করিয়াছিলে,” “যে সকল [ উতি ] দ্বারা ইহাকে রক্ষা করিয়াছিলে,” এই [ পুনঃ পুনঃ ] উক্তির অর্থ এই যে, অশ্বিস্বয়ই ঐ সকল (রক্ষণরূপ ) ফল অনুগ্রহপূর্বক দিয়াছিলেন ; এই জন্য ঐ স্থত্ত দ্বারা এই প্রবর্গ্যে সেই সকল ফলেরই স্থাপনা হয় এবং এতদ্বারা সেই সকল ফলকেই সমৃদ্ধ করা হয় । অন্য স্থত্তান্তর্গত একটি ঋকের বিধান—“আরকুচৎ•••দধতি” SBBBBBBB BBBBlllSAS gB BB BBBS BB SBBB S BBBBS BB প্রবর্গ্যে রুচির ( কাস্তির ) স্থাপনা হয় । অরূক্লচৎ পদ রুচ্যর্থক রুচ, ধাতু হইতে নিষ্পন্ন। রুচি অর্থে কাস্তি, শোভা। অভিষ্টব স্থতির পূর্বভাগের সমাপন-বিধানার্থ মন্ত্ৰ—“ছাভিঃ...পরিদ্বধাতি” “ছাভিরক্তভিঃ পরিপাতমন্মান ১” এই [ পূৰ্ব্বোক্ত স্থক্তের ] শেষ ঋকৃদ্বারা সমাপ্ত कब्लो इम्न । ঐ মন্ত্রের অবশিষ্ট তিন চরণ—“অরিষ্টেভিঃ••:সমদ্ধমতি” “অরিষ্টেভিয়শ্বিন সৌভগেভিন্ন তন্নে। মিত্রো বরুণে মামহস্তাং অদিতিঃ সিন্ধুং পৃথিবী উতন্তেীঃ” এতদ্বারা ইহাকে (যজমানকে ) ঐ সকল (মন্ত্রোক্ত ) ফল দ্বারা সমৃদ্ধ করা হয় । সমগ্র ঋকের অর্থ,—হে অশ্বিদয় দীপ্তি দ্বারা, (ঘৃতাদি) অঞ্জন দ্বারা, অরিষ্ট (হিংসাপরিহার ) দ্বারা, সৌভাগ্য দ্বারা আমাদিগকে রক্ষা কর ; তাহ হইলে মিজ, বরুণ, অদিতি, সমুদ্র, পৃথিবী ও ষ্ঠেীঃ আমাদিগকে অত্যন্ত মহনীয় ( পূজ্য) করিবেন। ঐ মন্ত্রপাঠে ঐ মন্ত্রোক্ত সকল ফল লন্ধ হয়। অভিষ্টবস্তুতির প্রথম ভাগের উপসংহার— “ইতি...পটজম’