পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৮৬

(ba * রামেজন্বন্দর রচনাসমগ্র অনস্তর তামূনপত্র’ প্রভাবের জন্য আখ্যায়িকা—“তে দেবাঃ...বিশ্বৈর্দেবৈঃ” সেই দেবগণ ভয় করিয়াছিলেন, আমাদের প্রেমের অভাব ( পরম্পর বিরোধ ) দেখিয়া অম্বরের প্রবল হইবে। এই ভয়ে তাহারা বিভক্ত হইয়া ( ভিন্ন ভিন্ন দল বাধিয়া) চলিয়া গিয়া মন্ত্রণা করিতে লাগিলেন। অগ্নি বস্থগণের সহিত, ইন্দ্র রুদ্র গণের সহিত, বরুণ আদিত্যগণের সহিত, বৃহস্পতি বিশ্বদেবগণের সহিত বিভক্ত হইয়। চলিয়া গেলেন। তৎপরে—*তে তথ1•••-সংস্কদধত” তাহারা সেইরূপে চলিয়া গিয়া মন্ত্রণা করিলেন । র্তাহার। বলিলেন, অামাদের এই যে সকল প্রিয়তম তন্ত্র ( পুত্ৰকলত্রাদি ) অাছে, তাহাদিগকে এই রাজ বরুণের গৃহে গুপ্তভাবে ] রাখিয়া দিব। ধিনি এই [ নিয়ম ] লঙ্ঘন করিবেন, অথবা ধিনি লোভ দেখাইবেন (লোভ দেখাইয়া পুত্রাদিকে বাহিরে আনিবেন ), আমাদের মধ্যে তিনি তাহাজের ( পুত্রাদির ) সহিত সঙ্গত ( মিলিত ) হইতে পারিবেন না। তাঁহাই হউক, বলিয়া তাহার রাজা বরুণের গৃহে তনুসকল রাখিয়াছিলেন। তানূনপত্র শব্দের ব্যাখ্য—“তে যদ--তানূনপত্রতম্’ তাহারা যে রাজা বরুণের গৃহে তন্থ রাখিয়াছিলেন, তাহাই তানূনপত্র হইয়াছিল ; তাহাতেই জানূনপত্রের তানূনপত্রত্ব । পুত্রাদিকে বরুণগৃহে রাখিয়া দেবগণ অাজ্য স্পর্শ দ্বারা পরস্পর বন্ধুত্ব বিষয়ে শপথ করিয়াছিলেন। তানূনপত্র নামক কৰ্ম্মও যজমান ও ঋত্বিকগণকে ঐরুপে আজ্যস্পর্শ করিতে হয়। উহার সমর্থন—“তস্মাৎ• ইতি” সেই জন্ত [ ব্রহ্মবাদীরা ] বলেন, সতানূনপত্রীকে (একযোগে শপথকারীকে ) জোহ করিবে না। তানূনপত্র শব্দে শপথ বুঝায়। পাচ জনে মিলিয়া শপথবদ্ধ হইলে পরস্পর বিরোধ আবর্তব্য। দেবগণের শপথের ফল—“তস্মাৎ অস্বাভবস্তি” সেই জন্তই (দেবগণের শপথপূর্বক সন্ধিবন্ধনহেতু) অস্বরের এই লোকে প্রবল एड्स बांझे । (১) তানূনপত্র উপসদের অঙ্গ নহে। আতিথ্যেষ্টির পর ষজমান ও ঋত্বিকের পরম্পর অবিরোধের জন্য যে বৰ্ম্মম্বারা শপথ গ্রহণ করেন, তাহার নাম তাশূনপত্র। অধ্বধু ধ্রুবা নামূক বা হইতে আজ্য গ্রহণ করিয়া কাংস্তপাত্রে রাখেন। পরে ষজমান ও ঋত্বিকেরা সকলে মিলিয়া ঐ আজ্য স্পর্শ করেন। তৎপরে হোতৃগণ জঙ্গপূর্ণ মদন্তী পাত্ৰ স্পর্শ করিলে তাহাজের “তত্ব” “বরুণের গৃহে* (জলে ) রাখা হয়। তৎপরে अक्खैौजण दांब्रl cगांटमब्र चां★rांब्रम कब्र श्ञ्च । (७७ शृ: cाथ)