পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sश श्रृंकि : ९श अक्षTiग्न ] ঐতরেয় ব্রাহ্মণ ቆማ “বৈশুবাচক বিশ শব্দ দুই বার থাকায় বৈশ্বপক্ষে আমুকুল হইল। তৎপরে বিভিন্ন জাতির অনুকূল প্রথম ঋক্ বিধানের পর সকল জাতির অনুকূল দ্বিতীয় ঋক্ বিধান— “জয়মু স্ব প্র দেবযু:"ঙ এই অশ্লষ্টভে বাক্য ত্যাগ করিবে। সোমক্রয়ের সময় ৰাক্যকে (মন্ত্রকে ) উপাংশু পাঠের বা লুকাইবার ব্যবস্থা হইয়াছিল। এখন অগ্নি প্রণয়নের সময় বাক্যকে স্পষ্ট উচ্চারণ দ্বারা বাহির করিয়া cझeग्नां श्ल । এ বিষয়ে ঐ মন্ত্রের প্রযোজ্যতা—বাশ্ব-বিস্বজতে” অনুষ্টুপ ই বাকৃ ( বাক্য ) ; এতদ্বারা [ অনুষ্ঠুভ রূপী ] বাক্যেই [ উপাংশু রক্ষিত ] বাক্যকে ত্যাগ করা হয়। ঐ মস্ত্রের প্রথম চরণের প্রথমাংশের প্রযোজ্য ভা—“অয়মু প্রক্ৰতে” “জয়মু ফু" এই যে বলা হয়, ইহাতে যে পূৰ্ব্বে গন্ধৰ্ব্বগণের নিকটে ছিল, সেই আমি [ দেবগণের নিকট ] আসিয়াছি, এই অর্থ দ্বারা সেই বাকৃ [ দেবতারই ] উল্লেখ হয়। তৃতীয় ঋকের বিধান—“অয়মগ্নিঃ..উরুস্তুতি” “অয়মগ্নিরুক্কুন্তুতি”? এই মন্ত্রে এই [ প্রণীয়মান ] অগ্নিই [ ঘজমানকে ] রক্ষা করেন, ইহা বলা হয়। উরুস্তুতি অর্থে রক্ষতি। মন্ত্রের দ্বিতীয় চরণের প্রযোজ্যতা—“অমৃতাবি-•• দ্বধাভি” “অমৃতাদিব জন্মনঃ” এতদ্বারা এই যজমানে অমৃতত্ব (অমরতা বা দেবত্ব ) স্থাপন করা হয়। মস্ত্রের দ্বিতীয়াদ্ধের তাৎপৰ্য্য—“সহসশ্চিৎ•••যদগ্নিঃ” “সহসশ্চিৎ সহীয়ান দেবো জীবাতবে কৃতঃ” এতদ্বারা এই যে অগ্নি, এই দেবকেই জীবনের ঔষধস্বরূপ করা হইল । ঐ মন্ত্রভাগের অর্থ—দেবকে ( অগ্নিকে ) আমাদের জীবনের ঔষধার্থ প্রবল হইতেও প্রবল করা হইয়াছে। চতুর্থ ঋকৃ—“ইড়ায়ান্তা-নাভিঃ” “ইড়ায়াস্তু পদে বয়ং নাভা পৃথিব্য। অধি” এই মন্ত্রে এই যে উত্তর-বেদির [ অন্তর্গত ] নাভি [ নামক স্থান ], তাহাকেই ইড়ার (গাভীর ) পদ ( স্থান ) दलां श्ल । ঐ মন্ত্রাংশের ঐ অর্থ– হে অগ্নি ], ইড়ার পদ ( গাভীর স্থান ) স্বরূপ পৃথিবীর (ভূমিস্থানের) পূর্বে নাভিনামক স্থানে তোমাকে স্থাপন করি । সোমক্রয়ণী গাভীয় পদধূলি ঐ স্থানে দেওয়া হয়, ভজন্ত গাজীর পক্ষ বলা হইল।