পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ञ श्रृंक्षिक : २8श्रृं वशJांग्न ] ঐতরেয় ব্রাহ্মণ -ԳԵ-Փ রাঙ্গী । ইনি অগ্রে (বৃক্ষোৎপত্তির পূৰ্ব্বে ) লোমহীন ছিলেন ; তিনিই “আইয়ং গেী: পৃশ্নিরক্রমীখ” এই মন্ত্ৰ’ দেখিয়াছিলেন। তাহাতেই তিনি পৃগ্নিবর্ণ অর্থাৎ নীেলপীতাদি] নানা রূপশাইয়াছিলেন। বনস্পতি ও ওষধি যাহা কিছু আছে, তন্মধ্যে তিনি যাহা যাহা কামনা করিয়াছিলেন, সে সকলই তিনি পাইয়াছিলেন। যে ইহা জানে, সে যাহা যাহা কামনা করে, সেই সমস্ত নানারূপ পৃগ্নিবর্ণ বস্তু পাইয়া থাকে। এই [সর্পরাজ্ঞীর স্তোত্র গানে ] প্রস্তোতা মনে মনে প্রস্তাবাংশ পাঠ করেন, উদগীতা মনে মনে উদগীথাংশ পাঠ করেন, প্রতিহওঁ। মনে মনে প্রতিহারাংশ পাঠ করেন ; কেবল হোতা স্পষ্ট বাক্যে শস্ত্র পাঠ করেন। কেন না, বাক্য ও মন উভয়েই দেবগণের পক্ষে মিথুনম্বরূপ ; দেবগণের সেই মিথুন দ্বার। [ মহন্তের ] মিথুন উৎপন্ন হয়। যে ইহা জানে, সে প্রজা ও পশুদ্বারা বদ্ধিত হইয়া সমৃদ্ধ হয়। তদনস্তর হোতা চতুর্হোতৃমন্ত্র উচ্চে পাঠ করেন ; উদগাতৃগণের [ সর্পরাঞ্জী ] স্তোত্রপাঠের পর ইহা পঠিত হয়। এই যে চতুর্হোতৃমন্ত্রসমূহ, ইহা দেবগণের গুহ যঞ্জিয় নাম । হোতা যে এই চতুর্হোতৃমন্ত্রের ব্যাখ্যা করেন, এত দ্বারা দেবগণের গুহ যঞ্জিয় নাম প্রবtশ করা হয়। ঐ নাম এইরূপে প্রকাশিত হইয়া হোতাকেও প্রকাশিত ( থ্যাতিযুক্ত ) করে। যে ইহা জানে, সেও প্রকাশ ( খ্যাতি ) লাভ করে। এ বিষয়ে কেহ কেহ বলিয়া থাকেন, যদি কোন অনূচান ( বেদজ্ঞ ) ব্রাহ্মণ [ বাগিতার অভাবে ] যশোলাভে বঞ্চিত হুন, তিনি অরণ্যে প্রবেশ করিয়া কুশতৃণসমূহ উৰ্দ্ধমুখে গাথিয় আপনার দক্ষিণ পার্থে কোন [বেদজ্ঞ ] ব্রাহ্মণকে বসাইয়া উচ্চস্বরে চতুর্হোতৃমন্ত্র পাঠ করিবেন। এই যে চতুর্হোতৃমন্ত্র, ইহা দেবগণের গুহ ও যঞ্জিয় নাম। যিনি চতুৰ্হেতুমন্ত্রের উচ্চে পাঠ করেন, তিনি দেবগণের গুহ যঞ্জিয় নাম প্রকাশ করেন। সেই নাম প্রকাশিত হইয় তাহাকে প্রকাশিত করে। যে ইহা জানে, সেও প্রকাশ লাভ করে । (১) ১•১৯-১ ঐ মন্ত্রগুলির নাম সর্পরাজ্ঞী মন্ত্র। ভূমিদেবী এই মন্ত্র দর্শনের পর নানা বর্ণের বৃক্ষ ও ওষধিসমূহ পাইয়া লোমযুক্ত হইয়াছিলেন। পঞ্চম খণ্ড—দশমাহ চতুর্হোতৃমন্ত্ৰ পাঠের পূর্ববর্তী আনুষঙ্গিক অনুষ্ঠান উর্দুস্বরশাখাস্পৰ্শ, যথা— “অর্থৌজম্বরং••••••বিস্বজেরন” অনন্তয় সকলে মিলিয়া "ইষমুঙ্গমস্কারভে”—জম্নরূপ ও রসরূপ এই ঔদুঘরী