পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৭৩

१ञ श्रृंक्षिक १ ७२* वथTांब्र ] ঐতরেয় ব্রাহ্মণ ՀՖg Պ হইয়াছে, “তাভ্য: স্বাহা" এই মন্ত্রে সেই সেই ভ্ৰব্যদ্বারা আহবনীয়ে নিঃশেষে হোম করিবে, ইহাই এ স্থলে প্রায়শ্চিত্ত । আবার প্রশ্ন,-আহিতাগ্নি [ ভাৰ্য্যার নিকট অগ্নিহোত্র রাখিয়া ] যদি প্রবাসে মরেন, তাহার অগ্নিহোত্র কিরূপ হইবে ? [ উত্তর ] গাভীর নিকটে অন্ত একটি বৎস আনিয়া সেই গাভীর দুগ্ধে হোম করিবে । প্রেত ( মৃত ) যজমানের পক্ষে অগ্নিহোত্র যেমন ভিন্নরূপ, সেইরূপ অন্য বংসের সাহায্যে প্রাপ্ত দুগ্ধও অগ্নিহোত্রী গাভীর দুগ্ধ হইতে ভিন্নরূপ। অথবা যে-কোন গাভীর ছন্ধে হোম করিবে। পক্ষাস্তরে কেহ কেহ বলেন যে, মৃত ব্যক্তির শরীর (অস্থ্যাদি অবয়ব ) আহরণ করিয়া আনয়ন পর্ষ্যস্ত [ আহবনীয়াদি ] সকল অগ্নিই বিনা হোমে অজস্র ( অবিরাম ) জালিয়া রাখিবে। যদি তাহার শরীর না পাওয়া যায়, তাহা হইলে তিন শত ষাটি সংখ্যক । পর্ণশর ( পলাশবৃক্ষের ছিন্ন বৃন্ত ) আহরণ করিয়া উহাতে পুরুষমূৰ্ত্তি গঠন করিয়া দাহাদি ক্রিয়া করিবে এবং ঐরুপে গঠিত শরীরে অগ্নিত্রয় স্পর্শ করিয়া অগ্নি নিবাইয়া দিবে। উহার মধ্যে দেড় শত বৃন্তে কায়, দুই পঞ্চাশ ও দুই বিশে সকৃথিদ্বয় এবং দুই পচিশে উরুদ্বয় গঠন করিয়া অবশিষ্ট বিশখানি মস্তকের উপরে স্থাপন করিবে। ইহাই এ স্থলে প্রায়শ্চিত্ত। (১) দৰ্শপুর্ণমাসে সাল্লায্য নামক ক্ষীয়ুহোম হয়। দ্বিতীয় খণ্ড—প্রায়শ্চিত্তবিধি আবার প্রশ্ন,--যাহার অগ্নিহোত্রী গাভী বৎসসংযোগের পর দোহনকালে বসিয়৷ পড়ে, সেখানে কি প্রায়শ্চিত্ত ? উত্তর,—সেখানে গাভীকে লক্ষ্য করিয়া এই মন্ত্র পাঠ করিবে,—“যাহার ভয়ে তুমি বসিয়াছ, তাহা হইতে আমাদের অভয় প্রদান কর ; আমাদের সকল পণ্ডকে রক্ষণ কয় ; সেচনসমর্থ রুদ্রকে প্রণাম।” তৎপরে এই মন্ত্রে গাভীকে উঠাইবে—“দেবী অদিতি উঠিয়াছেন ; উঠিয়া যজ্ঞপতিতে আয়ু স্থাপন করিয়াছেন ; ইন্দ্রকে, মিত্রকে ও বরুণকে আপনার ভাগ দিয়াছেন।” তৎপরে তাহার বাটে জল দিয়া ও মুখে জল দিয়া, সেই গাভী ব্রাহ্মণকে দান করিবে। ইহাই এ স্থলে প্রায়শ্চিত্ত। যাহার অগ্নিহোত্ৰী গাভী বৎসসংযোগের পর দোহনকালে হুম্বারব করে, সে স্থলে কি প্রায়শ্চিত্ত ? উত্তর—ঐ গাভী যজমানকে আপনার ক্ষুধা জানাইবার জন্তই ঐরুপ রব করে, অতএব [ অমঙ্গলের ] শাস্তির জন্ত তাহাকে “ভগবতি, তুমি স্বন্দর তৃণcडांजिनौ एs” ७हे बरज थांश्च शिएव। थाश्रहे नांख्रिश्छू। ७ शण हेछुहेि याब्रकिड।