{}(os রামেজন্বন্দর রচনাসমগ্র এই সময়ে নৌকর্তৃক ৰজমানপত্নীর আনয়ন ও পায়েজমজলে উরুদেশ প্রক্ষালন । • অগ্নিমারুত অগ্নি-মরুং অধ্বধুর্য হোতা অধ্বন্ধু ও হোত। ৬ হারিধোজন ইন্দ্র হরিবান উল্পেতা হোতা ঋত্বিৰূগণ
- ৩ এবং ৫ গ্রহ সশস্ত্র ; ৩ গ্রহের পর চমসাধ্বস্তু দের চমসকম্পন ওঁ চমসীদের চমসপান ; e গ্রহান্থতির পর চমসাধ্বধুর্যদের চমসাহতি এবং হোতার সহিত চমসীদের চমসপান ।
সবনত্রয়ে অভিষবের নিয়ম :– প্রাতঃসবনে সোমের অৰ্দ্ধাংশ হইতে মাধ্যদিন সবনে অপরাদ্ধ হইতে পাষাণাঘাতে সোমরস নিষ্কাশিত হয় ; কেবল এক খণ্ড সোম তৃতীয় সবনের জন্য রক্ষিত হয় ; উহ। হইতেই যে অল্প রস পাওয়া যায়, তাহা তৃতীয় সবনে গৃহীত হয়। প্রাতঃসবনে উপাংশুসবন নামক পাষাণের আঘাতে রস বাহির করিয়৷ সেই রসে উপাংশু গ্রহাহতি। অার চারিখানি পাষাণের আঘাতে নিষ্কাশিত রস আধবনীয় পাত্রের জলে মিশান হয় । দশাপবিত্রে ছাকিয় ঐ জলের অৰ্দ্ধাংশ ত্রোণকলশে ও অপরাদ্ধ পুতভূতে ঢালা হয়। দ্ৰোণকলশে ঢালিবার সময় পতস্ত সোমধার হইতে অন্তর্যাম, ঐন্দ্রবায়ুব, মৈত্রাবরণ, আশ্বিন, শুক্র ও মন্থী, এই কয় গ্রহ গৃহীত হয় ; উহাদের নাম ধারাগ্রহ ; অন্যান্ত গ্রহ ত্ৰোণ-কলশ অথবা পূতত্ত্বং হইতে লওয়া হয়। মাধ্যদিনে উপাংশুগ্রহ নাই, চমলপূর্ণার্থ রস পুতভূং হইতেই লওয়া হয়। শুক্র ও মন্থী ব্যতীত ধারাগ্রহও নাই। তৃতীয় সবনের সোমরস কেবল পুতভূতেই ঢালা হয় । গোমধাগের আমুষঙ্গিক পশুস্বাগ :– প্রাতঃসবনে পশুযাগের বপাহুতি পৰ্য্যস্ত হয় ; তৎসহিত পুরোডাশ স্বাগ ও ধান, করম্ভ, দধি ও পয়স্তা দেওয়া হয় ; মাধ্যদিনে পশ্বঙ্গের পাক হয় এবং পুরোভাশ ও ধানাদি স্বাগ হয়। তৃতীয় সবনে পশ্বঙ্গ স্বাগ ও পূৰ্ব্ববং পুরোডাশ ও ধানাদি স্বাগ করিয়া পশুযাগ সমাপ্ত করা হয় । তৃতীয় সবনের শেষে জলাশয়ে গিয়া অবভূখ স্নান, বক্ষণের উদ্বেপ্তে পুরোডাশ দান ও দেবযজনে ফিরিয়া আসিয়া উদয়নীয় ইষ্ট, অনুবন্ধ্য পশুযাগ ও মন্থনোৎপন্ন নূতন অগ্নিতে দুবলানীয় ইষ্টষাগের পর সন্ধ্যায় পূৰ্বেই অগ্নিষ্ট্রোম যজ্ঞ সমাপ্ত হয়। খ্রিষ্ট্রোমে সশস্ত্র গ্রহ ১২টি ; প্রত্যেকের পূৰ্ব্বে শস্ত্রপাঠ ও তৎপূর্বে স্তোজগান বিহিত। এই ভোজ, শস্ত্র ও গ্রহের লম্বন্ধ নিয়ে দেওয়া গেল।
