পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

}\లి$ রামেন্দ্রস্বন্দর রচনাসমগ্র

  • Con, "Most of the words appear at first as if they would prove most awkward in practice, but remembering similar fears (which subsequently proved groundless) in simlar matters, one is afraid to say that they are due to more than unfamiliarity.” অর্থাৎ আপাততঃ ভয় হইতে পারে, এই সকল শব্দের ব্যবহারে লোকে বিরক্ত হইবে ; কিন্তু এরূপ আশঙ্কার কারণ নাই ; একবার অভ্যাস হইয়া গেলে এই সকল শব্দ বিজ্ঞানের ভাষায় দিব্য চলিয়া যাইবে।

শরীর-বিজ্ঞান-পরিভাষা বৈদিক সাহিত্যে পশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সম্বন্ধে অনেকগুলি পারিভাষিক শব্দ পাওয়৷ যায়। পশুযজ্ঞ উপলক্ষে পশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ভিন্ন ভিন্ন দেবতাব উদ্দেশ্রে অর্পণ করা হইত। নিহত পশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ শাস নামক ছুরিকা দ্বারা কাটিয়া পৃথকৃ করা হইত। ষে ব্যক্তি এই কৰ্ম্ম করিত, তাহার নাম ছিল শমিতা। ষজ্ঞভূমির সংলগ্ন যে স্থানে এই কৰ্ম্ম নিম্পাদিত হইত, সেই স্থানের নাম শামিত্র দেশ। সেইখানেই অগ্নি জালিয়া পশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পাক করা হইত। ৰে অগ্নিতে পাক হইত, তাহার নাম শামিত্র অগ্নি। যে দেবতার উদ্দেশুে ষজ্ঞ অনুষ্ঠিত হইত, তাহার উদ্দেশে স্বাগ—প্রধান ষাগ। প্রধান যাগের সম্পূর্ণতার জন্য স্বিষ্টরুং নামক অগ্নির উদ্দেশে যাগ করিতে হইত ; ইহার নাম স্বিষ্টকৃৎ যাগ। প্রধান যাগের পূৰ্ব্বে প্রসঙ্গক্রমে একাদশ জন দেবতার উদ্দেশে একাদশটি স্বাগ করা হইত ; তাহার নাম প্রধাজ ষাগ। প্রধান যাগ সম্পাদনের পর হুতাবশিষ্ট ষজীয় দ্রব্য যজমান ও ঋত্বিকেরা একযোগে ভক্ষণ করিতেন। এই ভক্ষণীয় দ্রব্যের নাম ইড়া। উহা ভক্ষণের নাম ইড়া-ভক্ষণ। ইড়া-ভক্ষণেই প্রধান যাগ সমাপ্ত হইত বটে, কিন্তু তৎপরেও কতিপয় আনুষঙ্গিক অনুষ্ঠান না করিলে যজ্ঞ সম্পূর্ণ হইত না । এই অসম্পূর্ণতা বিধানের জন্য অপর একাদশ জন দেবতার উদ্দেশে একাদশ যাগ অনুষ্ঠিত হইত ; ইহার নাম অনুযাজ যাগ। অধ্যযু নামক ঋত্বিকৃ স্বহস্তে এই প্রধান যাগ, স্বিষ্টকৃত যাগ, প্রযাজ যাগ ও অতুষাজ যাগ সম্পাদন করিতেন। একাদশ অনুষাজ যাগের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিপ্রস্থাত নামক আর একজন ঋত্বিক আরও একাদশটি যাগ সম্পাদন করিতেন ; ইহার নাম উপৰাজ স্বাগ। এই সমুদয় ঘাগ যজমানের মঙ্গলার্থ অনুষ্ঠিত হইত। আহবনীয় নামক অগ্নিতে মন্ত্রসহকারে যজ্ঞীয় দ্রব্য নিক্ষেপদ্বারা যাগ অনুষ্ঠিত হইত। যজমান সপত্নীক হইয়া যাগ করিতেন। যজমানের পত্নী স্বামীর সমান ফল পাইতেন। তৎসত্বেও যজমান-পত্নীর পক্ষ হইতে দেবপত্নী-গণের উদ্দেশে পৃথক ভাবে যাগ করিতে হইত, ইহার নাম পত্নী-সংযাজ ঘাগ। গার্হপত্য নামক অগ্নিতে এই পত্নী-সংযোগ যাগ অনুষ্ঠিত হইত। র পর পশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ শামিত্র অগ্নিতে পাক করিয়া ঐ সমুদয় ৰাগ— अंधर्मेि"वां★, चिछेकृ९ बांग, यषांछ बांभ, अष्ट्रवांछ वांश्न, फे°षांज बांश vथयर नौ