পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* e রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র শবের আদিস্থিত থ' কি ঐ সকল দ্রব্যের মৃন্ময়ত্ব স্থচনা করিতেছে ? কলসীর বায়ুপূর্ণ গৰ্ভদেশ প্রতিধ্বনিতে খ খ । শব্দ করে , খ খ । ধ্বনি কি এই জন্য শূন্যতাস্থচক ? জনশূন্য অট্টালিকার অভ্যন্তরে রুদ্ধ বায়ু প্রতিধ্বনিতে খ খ করে। যাহার ভিতরটা শূন্ত, তাহ খ t কে পরিণত হয়। অঙ্গার লঘু ভস্মে পরিণত হইলে খ + ক হয়। খ * কি রঙ কি ভস্মের বর্ণ ? কুলাঙ্গারকে সেকালের কবিগণ কুলের খাঁ । ক i র বিশেষণ দিতেন। থো লে র অভ্যস্তব শূন্য বটে ; বিছানা বালিশের খোল খুলি তে হয়। কোন কৰ্ম্মের অভ্যন্তরে উপযুক্ত হেতু না থাকিলে ঐ ফাক কাজটা থা ম থ । হয়। যে থ ন প ন করিয়া নাকী স্বরে কথা কয়, সে খো ন । থ স্থা নী র অল্পনাসিকতা তাহার ধাতুময়ত্বের পবিচয় দিতেছে। খু ত খু তে, খু ত মু তে লোক যেন সৰ্ব্বদাই খু ত খু ত করে, কিছুতেই তাহার তৃপ্তি নাই। খুত ধরার অর্থ ছল গ্রহণ। থস্ শব্দে থো স ও থো লস খ সি য় পড়ে। গো স পাচডার ঘা শুকাইলে উহা হইতে খুস কি উঠে। KBBBB BJB BBB B BBBB BBB BB DBBB S BBB BBS SBB BBS খি স শব্দ বিরক্তিসূচক , বিরক্ত লোকের খি স হয়। প স থ স শবদ হইতে বেন। ঘাসের মূলের নাম খ স খস । 하 জয়ের যেমন জাক, গ'য়ের তেমনই গাম্ভীৰ্য্য। উভয়েই বর্গের তৃতীয় বর্ণ কি না ! গে। গে , গ ৷ গ , গ নগ ন, গম গম প্রভৃতি গুরুগম্ভীর শব্দ। বাঘের ডাক গা কৃ। যন্ত্রণায় নরকণ্ঠ হইতে েগ । গে ; শব বাহির হইলে গে ঙ া নি, গো ওঁ ! নি, গে i ঙ র া নি হয়। গে। ধরার ভাবটাই গাম্ভীৰ্য্যস্থচক । গু ম ধরাতেও ঐ ভাব আসে। পিঠে গু ম া গু ম কিল প্রয়োগের গুরুত্ব স্পষ্ট। গু মট, ও ম র, গত র, গু ম শু f ন প্রভৃতি শব্দ গাম্ভীৰ্য্য স্থচন করে। মধুকরের গু ন গু ন (গুঞ্জন) শব্দে ততট। গাম্ভীৰ্য্য নাই , সে উ-কারের গুণে। কিন্তু মানুষ যখন রাগে গ ন গ ন করে, অথবা আগুন যখন গম গম করে, তখন উহার গাম্ভীর্য্যে সন্দেহ থাকে না । দ্বিধা-সূচক গা ই গু ই আচরণের গুরুত্ব-প্রকাশক । সন্দেহ জন্মে যে, গুরু, গভীর, গ স্তী র প্রভৃতি খাটি সংস্কৃত শব্দের আদিস্থিত গ-কারও হয়ত ঐ ভাব আনিতেছে। গু ন গু ন শব্দেই ষখন গানের আরম্ভ ও নরকণ্ঠের ধ্বনি যখন জিজ্ঞামূল স্পর্শে সহজেই গ্য গে i তে পরিণত হয়, তখন সংস্কৃত গানের মূল গৈ ধাতুর গ-কারও কি ঐ মূল হইতে আসিয়াছে ? গ্রী ব 1, গ ল, গ ও প্রভৃতির আদিস্থিত গ-কারও সন্দেহজনক। গানের গ তে র গ-কার কি ঐ জন্য ? গদ গদ বাক্যে স্বরের গাম্ভীৰ্য্য আছে বটে। েগ -বশতঃ যে গুরু আঘাত, তাহার নাম গু তা । গ ট হইয়া বসিয়া থাকায় একট" কঠিন অথচ গম্ভীর ভাব আছে ; যে ঐ ভাবে বসে, সে যেন আপনার দেহটাকে কাষ্ঠ-প্রতিমার মত কঠিন করে, উহাকে সহজে নোয়ান যায় না ; ঐ কাঠিন্য অবশ্য গ’য়ের পরবর্তী ট’ হইতে। গ ট গ ট করিয়া চলা যেন কাঠের উপর দিয়া শব্দ করিয়া দম্ভের সহিত চলা। উ-কার যোগে গট গ টের জাক কমিয়া গু ট গু ট হয়। গু ট করিয়া যাহা পতিত হয়, তাহা গুটি ; মোট গুটি হয় গে । ট। গিরগি টি জন্তু