পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস। এক প্ৰান্ত হইতে অপর প্রান্ত পৰ্য্যন্ত এই সকল বীরের নামে ধন্য ধন্য শব্দ ধ্বনিত হইতে লাগিল। : - কামিমুৱা জেনাসানে আসিয়া শুনিলেন যে কিনস্থ মারু তখনও উপস্থিত হয় নাই ;-তজ্জন্য তিনি তৎক্ষণাৎ তাহার অনুসন্ধানে বাহির হইলেন। পথে যাহারা নৌকায় পলাইয়াছিল, তাহদের দেখিতে পাইয়া জাহাজে তুলিয়া লইলেন। সমস্ত সমুদ্র কুয়াশায় পূর্ণ-এক হস্ত দুরের কিছুই দেখিতে পাওয়া যায় না। তাহাই কামিমুরা রুষ-জাহাজ ধরিতে পারিলেন না। এই কুয়াশার জন্য তিনি ভুডিভস্টকৃও আক্ৰমণ করিতে DBKB BBBD DSTDD DDD BDDDB DBDBDBBB BDBDBDS BDBDB ঘুরিতে লাগিলেন। যাহাতে রুষ-জাহাজ কোরিয়া বা জাপানের কোন বন্দর আক্রমণ কবিতে না পাবে-তাহাই নিবাবণ কবিবার জন্য তিনি এই স্থানে রহিলেন । রুষ-জাহাজও তাহাব ভয়ে বড় কিছুই কবিগা। উঠিতে পারিল না। তাহারাও কুয়াশাব্য মধ্যে এদিক ওদিক ঘুরিতে লাগিল ;-ভুডিভস্টকে প্ৰত্যাগত হইতেও সাহস করিল না। এদিকে টোগো ভয়াবহ ভাবে পোট আর্থার পাহাবা দিতেছিলেন । খাদ্যাদি বা যুদ্ধোপকরণ লইয়া কোন জাহাজেরই পোর্ট আর্থার বা ডালানি সহবে উপস্থিত হইবাবা উপায় ছিল না। যদিও এখনও জাপগণ রুষ-দুর্গের চারিদিক বেষ্টন করেন নাই,-“এখনও পশ্চাতে রুষের রেল আছে-এখনও রুষগণ অবাধে মুক্‌ডেন বা হারবিনে গমনাগমন করিতে পারিতেছেন, তথাচ টোগোর জাহাজেই পোর্ট আর্থার একরূপ ঘেরাও হইয়াছে ! দুর্গে সকলই সর্বদা সশঙ্কিত,-কখন যে জাপানিগণ কি করেন, তাহার কোন স্থিরতা নাই। আহারাদিরও অভাব হইয়া উঠতেছিল। ১৫ই এপ্রেল হইতে প্ৰায় এক সপ্তাহ টোগো আর পোর্ট আর্থার আক্রমণ করিলেন না ; দুরে নজর করিয়া রহিলেন। ইহার মধ্যে রূষের