পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eर्थभ ciदन । Y Gr কোরিজেব বাৰুদ ঘবে আগুন লাগায় জাহাজ শত খণ্ডে চুৰ্ণ হইয়া গেল। সাড়ে ছয়টােব সময় ভাবিয়াগ ভুবিল ;-কিয়ৎক্ষণ পরে সাঙ্গরিও তাহার অনুসৰণ করিল। এই তিন জাহাজেৰ দুবাদৃষ্ট হইতেই মহা পবাক্রা ও অনুজ্ঞানী স্কুম্বোব দুৰ্দশা আবিস্ত হইল। এই ১৯০৪ খৃষ্টাব্দেব જેરે ফেব্রুয়াবি ফ্লষের মহাকাল অশুভ দিন ; কাবণ তাঁহাদেব প্ৰধান দুগ ও বন্দব পোর্ট আর্থাবেও এই দিবস বাত্ৰে জাপানীগণ কাষকে সৰ্ব্ব প্ৰকাবে পবাজিত করিলা । জাপান দ্বীপপুঞ্জ ; জলপথ উত্তীর্ণ না হইলে জাপানেব কোন প্ৰকাবেই কোবিয়ায় সৈন্য লইয়া গিয়া র্যকে দূর কবিবােব উপায় ছিল না। কিন্তু যতক্ষণ রুষেব যুদ্ধপোত প্ৰবল আছে, ততক্ষণ তাঁহাদের যুদ্ধ জয়েবও কোনও আশা নাই। তাই জাপানী যোদ্ধাগণ রুষেব যুদ্ধপোত গুলিকে প্ৰথমেই বিনষ্ট করা একান্ত আবশ্যক বিবেচনা কবিলেন। কোবিয়াতে সৈন্য প্রেরণ করিতে হইবে, কিন্তু কষেব যুদ্ধপোত নিকটে থাকিতে এ কাৰ্য্য সহজ নহে, তাই জাপানেব প্রথমেই এই নৌ-যুদ্ধ। যখন আডমিবাল উবিউ চিমলপোতে কাষ জাহাজ ধ্বংস ও জাপান সৈন্য তীব্বে অবতীর্ণ কবিতেছিলেন, সেই সময়ে সেই বাত্রে পোর্ট আর্থাবে ভয়াবহ কাণ্ড সংঘটিত হইতেছিল। জাপান কতদূব উন্নত, শিক্ষিত, ও দুৰ্দ্ধৰ্ষ যোদ্ধা হইয়াছে, রুষ অথবা পৃথিবীব আব্ব কেহই তাহা অবগত ছিলেন না । এই ৯ই ফেব্রুয়াবিতে জাপানী বীব্বত্বে জগত স্তম্ভিত, বিস্মিত ও মুগ্ধ হইয়া গেলেন ।