পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৪২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YO O রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস । ১১ । এই সৰ্জপত্র সাক্ষর হইবামাত্রই রুষগণ সেইরূপ কাৰ্য্য করিতে বাধ্য রহিবেন । দ্বাবিংশ পরিচ্ছেদ । ऊ°gन्मद्म व्ाङ । পরদিন গর্বিত পোর্ট আর্যারের উপব জাপানের প্রাতঃ সুৰ্য্যোদয় অঙ্কিত পতাকা সগৰ্বে উড়িতে লাগিল । রুষের হস্তে অনেক জাপ-বন্দী ছিল, তাহারা মুক্তি পাইয়া আনন্দে বিভোব হইয়া উঠিল। জাপানিগণ দেখিলেন, দুর্গে আহাবীয় দ্রব্যোব তত অভাব নাই, তবে ঔষধ দিব বড়ই অভাব । এই জন্য আহত ও পীড়িতগণের চিকিৎসা ও শুশ্রুষা ভাল হইতেছে না। তাহারা তৎক্ষণাৎ বহু ঔষধাদি আনিয়া আহত শত্ৰুগণেব কষ্ট্রের লাঘব করিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা পাইতে লাগিলেন। তঁহাদের স্বৰ্গীয় যত্নে আহত রুষগণ চক্ষের জল সম্ববাণ কবিতে পারিল না । জাপানিগণ আবও এক মহত্ব দেখাইলেন ’ এখনও বন্দরে রুষের কয়েকখানা ডেসট্রিয়র জাহাজ কাৰ্যক্ষম ছিল ;---(এখন সৰ্ত্ত অনুসারে তাহারা জাপানের সম্পত্তি। কিন্তু টোগো তাহার জাহাজে জাহাজে আজ্ঞা দিলেন, “ রুষ-যুদ্ধপোতের বীরগণ অসম সাহসিক বীরত্ব দেখাইয়াছেন, তঁহাদের মান্যার্থে এই সকল জাহাজ যদি পলাইতে পারে তবে পলায়ন করুক,-ইহাদের আটক করিও না।” শক্রির প্রতি এরূপ ক্ষমা, এরূপ দিয়া, এরূপ। মমতা প্ৰকাশ করিতে আয় কোন যুদ্ধে কেহ কখনও দেখিয়াছেন কি ? জাপানী মহত্বের গুণে ১লা তারিখে রুষের চারি খানি ডেসট্রিয়ার পোর্ট আর্থার হইতে পলাইল,-

  • টোগো তাহাদিগকে পলাইতে দিলেন। ইহারা চিফু বন্দরে গিয়া নিরন্ত্র