পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৫৩০

SSN) রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস । তাহাব সম্মুখস্থ অনেক স্থানেব রুষ-সেনা চলিয়া গিয়াছে ;-অপর যাহাবা আছে, তাহারাও পশ্চাৎপদ হইবাব আয়োজন করিতেছে ! সুজাপ-সেনাপতি আজ্ঞাপত্রে “আক্রমণ করা” লিখিয়াছিলেন,-এক্ষণে তাহা কাটিয়া তথায় “অনুসরণ কাব” লিখিলেন। তৎপরে তিনি তাহার সমস্ত সেনা লইয়া বীবিন্দৰ্পে মুকডেনেব দিকে চলিলেন। নজুও সাহো নদীব তীবস্থিত কাষগণকে পুনঃ পুনঃ আক্রমণ কবিতে ছিলেন, কিন্তু এই কয় দিনের মধ্যে তিনিও বড় অগ্রসব হইতে পাবেন নাই। ৭ই তাবিখে কুবোকি যাহা দেখিলেন, নজও ঠিক তাহাই দেখিলেন । রুষগণ তাড়াতাড়ি সাহো তীব পবিত্যাগ কবিয়া চলিয়া গেল । নজু “আক্রমণ কবি।” স্থলে আজ্ঞাপত্রে কুবোকির ন্যায় “অনুসরণ কর” লিখিলেন। তখন সমস্ত শীত কাল ধবিদ্যা করুষগণ যে দুৰ্ভেদ্য দুর্গ সকলে বাস কবিতেছিল, সে সমস্তই জাপগণেব হস্তে পড়িল ;-কক্ষগণ মুক্‌ডেনের দিকে চলিয়া গিয়াছে। কুরোপাটকিন জাপানী বুদ্ধির নিকট পাবাজিত হইযাছেন,--নাগি কাৰ্য্য উদ্ধাব কবিয়াছেন,—করুষ-সেনাপতির অধীনে চাবি লক্ষ সেনা থাকা সত্বেও তিনি পাবাজিত হইবাব পথে বসিযাছেন । ওকু হুন নদী পাব হইয়াছেন। সম্মুখে বিস্তৃত প্ৰাম্ভব,—মধ্যে মধ্যে চীনে কৃষকদিগের্ব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গ্রাম ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফলে বা বাগান। এতদ্ব্যতীত গাড়া গৰ্ত্ত ব্যতীত রুষেবা গুলি হইতে প্ৰাণ বাক্ষাব্য কোন উপায় নাই। ক্যগণ এই সকল মেটে প্রাচীর বেষ্টিত মেটে ঘব সুদৃঢ় দুর্গে পরিণত কবিয়াছে! তাহাবা এই সকল মৃত্তিক প্রাচীরেব পশ্চাতে থাকিয়া গুলি চালাইতেছে —জাপানিগণ তাহদের দেখিতে পাইতেছে না,-তাহাদেব উপর গুলি চালাইতে পাবিতেছে না। ওকুর সেনাগণ বীব পদভবে এই সকল স্থান হইতে রুষগণকে দূর কবিতে অগ্রসর হইয়াছে। এই সকল গ্রামের মধ্যে রুষ-জাপানীতে রক্তদারক্তি হইতেছে,-মুহুমুহুঃ 'বেয়নেট চলিতেছে —মুহুমুহুঃ হাতগোলা নিক্ষিপ্ত হইতেছে,-“এই ভীষণ