পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

gest Vista N90 রুষদিগের লক্ষ্য অতি গোলমেলে,-প্রায়ই জাপানী জাহাজ আঘাত করিতে পারিতেছে না। কিয়াৎকালের মধ্যেই পোর্ট আর্থার বন্দর ধু ধু করিয়া জলিয়া উঠিল,-তখন জাপানী জাহাজ সে দিনের মত প্ৰস্থান করিল। সপ্তম পরিচ্ছেদ । 383 versa ক্ষুদ্র জাপানের হস্তে পরাজিত হইয়া রুষ জাগ্রত হইয়া উঠিলেন। তাহারা জাপানকে এতদিন নগণ্য বিবেচনা করিয়া প্ৰায় তাহদের অগ্ৰাহ করিয়া আসিতেছিলেন, কিন্তু এক্ষণে এই মহা স্পৰ্দ্ধশালী শক্রকে সমূলে নিৰ্ম্মল করিবার জন্য বদ্ধপরিকর হইয়া উঠিলেন। সম্রাট অনতিবিলম্বে রুষের প্রধান যোদ্ধা জেনারেল কুরোপাটুকিনকে এই যুদ্ধের প্রধান সেনাপতি পদে প্রতিষ্ঠিত কবিলেন। নূতন সেনাপতির বয়স ৫৬ বৎসর ; তিনি সকলের প্ৰিয়-সৈন্যগণের হৃদযের দেবতাস্বরূপ ৷ সমস্ত রুষের দৃঢ় বিশ্বাস যে তাঁহাদেব কুবোপাটুকিনের ন্যায় মহাযোদ্ধা। আর পৃথিবীতে দ্বিতীয় নাই! যখন সকলে শুনিল যে উদ্ধত জাপানকে ধবংস করবার জন্য সম্রাট কুরোপাটকিনকে নিযুক্ত করিয়াছেন,-তখন সকলে আনন্দে উৎফুল্প হইয়া জয়ধ্বনি করিতে লাগিল। এই মহাযোদ্ধার উপর লোকের এতই বিশ্বাস ছিল যে সকলেই বলিতে লাগিল, কুয়োপাটুকিনি যুদ্ধস্থলে উপস্থিত হইলেই জাপান ভয়ে কঁাপিতে কঁাপিতে রুষেবা পদানত হইবে। সম্রাট কুবোপাটকিনকে যুদ্ধস্থলে পাঠাইয়া নিরস্ত হইলেন না। তিনি রুষের সর্বশ্রেষ্ঠ জলযোদ্ধা আডুমিবাল মাকারফকে পোর্ট আর্থারের ও ভুডিভস্টকের রণপোতের ভার লইয়া জাপান রণতরীর ইহলীলা LBSD BDBD CLL SsB DBB S S SBDDD LBDDDS SsK