পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ। 8ve তাহাদের অপদস্থ ও হাস্যাম্পদ করিতেছে! দুৰ্গাধ্যক্ষ সেনাপতি ষ্টসেলের সে রাত্ৰে মনের একি ভাব হইয়াছিল, তাহা আমরা বর্ণনা করিব না । মাঝে মাঝে জাপানী চতুরতার পবাকাষ্ঠা দেখিয়া পৃথিবী শুদ্ধ লোক এই রক্তারক্তিব ভিতরও হাস্য সম্বরণ করিতে পারেন নাই। এখন পোর্ট আর্থারের গোর্ল গুলি বারুদ শেষ কবিয়া দেওয়াই জাপানীদিগের প্রধান স্বার্থ। অতি সুকৌশলে তাহাবা এ উদ্দেশ্য সাধন কবিল। সে রাত্রে অনর্থক রুষের কত বারুদ গোলাগুলি নষ্ট হইল, তাহা কে বলিবে ? জাপানীরাও মনে মনে নিশ্চয়ই হাসিয়া আকুল হইয়াছিল। নবম পরিচ্ছেদ । দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ। পূর্বোল্লিখিত ঘটনাব পর কয়েক দিন জাপানিগণ আব্ব পোর্ট *অক্ষগুৱেব নিকট আসিল না । রুষ জাহাজ তাহদের অনুসন্ধানে বাহিব হইয়াও তাহদের কোন সন্ধান পাইল না। প্রকৃতই জাপানিগণ তঁহাদেব যুদ্ধ আয়োজন এত গোপনে বাখিতেছিলেন যে করুষগণ তাহার কিছুই অবগত হইতে পাবিতেছিলেন না । ইহাতে তঁহাদেব যে কত অসুবিধা হইতেছিল, তাহা বৰ্ণনা করা নিম্প্রয়োজন । ৫ই মার্চ নূতন নৌ-সেনাপতি আডমিবাল মাকারিফ হাববিনে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। পর সপ্তাহেব প্ৰথমেই তিনি পোর্ট আর্থাবে আসিলেন। আসিয়া দেখিলেন যে আলেকজিফ রাজধানীতে যে সংবাদ দিয়াছিলেন তাহাপেক্ষা রুষের রণপোত সকলের দুর্দশ শত অধিক হইয়াছে। কেবল ইহাই নহে,-দুর্গে সেনা ও সেনাধ্যক্ষগণের মধ্যে অতিশয় অসন্তোষ জন্মিয়াছে। নিজ নিজ কৰ্ত্তব্য কাৰ্য্যে অমনোযোগী হইয়া, তাহারা v N. So i S. 1 Ver -