পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰয়োদশ পরিচ্ছেদ अiएक भ० বিষন্নমুখে হতাশাচিত্তে জয়বন্ত পোর-বন্দরে ফিরিলেন । আকাশ। ইহঁতে নিমেষমধ্যে তিনি যেন গভীর সাগরগর্ভে নিমগ্ন হইলেন । ক’ত আশা, কত আনন, কত উৎসাহ মুহুর্তের মধ্যে সমস্তই বিলীন হইয়া গেল। আর কি সে নোট তিনি ফিরিয়া পাইবেন ? হিঙ্গনের সম্মুখে তিনি বলিয়াছিলেন, যেরূপেই হউক, নোট বাহির করিবেনই করুিবেন, নোট আনিয়া হারকিষণ দাসকে দিবেন ; কিন্তু এখন স্থির হইয়া ভাবিতে সময় পাইয়া বুঝিলেন যে, এ কাজ সহজ নহে। তিনি সন্দেহ করিতেছিলেন যে, মেটা নোটচুরি করিয়াছে; কিন্তু 6भ।ि ऊांश्ास्त्र ख्igन नाई । তিনি নোট হস্তগত হওয়া অবধি সেদিন সমস্ত রাত্ৰি জাগিয়াছিলেন, তিনি কেবল জাহাজে একবার ঘুমাইয়া পড়িয়াছিলেন ; এমন ঘুম তাহার কেন হইয়াছিল, তাহা তিনি বুঝিতে পারেন নাই, এখনও বুঝিতে পারিলেন না, তবে এইটুকু বুঝিলেন, যদি চুরি হইয়া থাকেচুরি ত নিশ্চয়ই হইয়াছে, তাহা হইলে যখন তিনি জাহাজে দরজা খোলা রাখিয়া ঘুমাইয়া পড়িয়াছিলেন, সেই সময়েই চুরি হইয়াছে। তবে কে চুরি করিল ? তিনি অনেক ভাবিয়াও এ বিষয়ে কিছুই স্থির করিতে পারিলেন না। জয়বান্তের মস্তিষ্ক এখনও বিকৃত-পৃথিবীর সমুহ দয়ই এখনও তাহার কাছে গোলমাল বিশৃঙ্খল।