পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RR व्लक्रBदक ক্ৰমে মেটা নিস্তেজ হইয়া আসিল, অবশেষে অবদান্ন হইয়া ভূতলে পড়িয়া গেল । জয়বন্ত ঘৰ্ম্মাক্ত কলেবরে দাড়া ইয়া উঠিলেন । কাপড় দিয়া কপালের ঘাম মুছিয়া তিনি মেটার বুকে হাত দিয়া দেখিলেন, বুক সবলে ধাড়াস ধড়াসা করিতেছে, তাহা হইলে মরে নাই ! তিনি আশ্বস্ত হইলেন । এঠা নারাধন নারীরাক্ষসকে হত্যা কৰিলেও পাপ নাই, বরং পুণ্য আছে, তিনি নরহত্যা করিতে প্ৰস্তুত নহেন—সে খুনী, তাই বলিয়া তিনি খুনী হইবেন কেন ? তিনি মেটার জামার বোতামগুলি খালিয়া ফেলিলেন । তাহার পকেটে এক খামের মধো নোটগুলি পাইলেন । সব গুলিষ্ট আছেকেবল একখানা নোট নাই । মেটার পকেটে আর এক পয়সা ও নাইট । জয়বন্ত বুঝিলেন যে, মেটার নিকটে ফিরিয়া যাইবার ভাড়া থাকিলে সে কখনই এখানে একখান নোট ভাঙাইবার চেষ্টা পাইত না। নিতান্ত বাধ্য হইয়াহ সে নোট ऊां७शे८ड (5छे! श्रीक्षेब्रछिळ । জয়বন্ত নোটগুলি নিজের পকেটে পূরিয়া প্ৰথমে দ্বার ঈষৎ খুলিয়া উকি মারিয়া দেখিলেন, কোনদিকে কেহ নাই ; তিনি সত্বর সে কক্ষত্যাগ করিলেন। তৎপরে সাবধানে তথা হইতে বাহির হইয়া পড়িলেন । এ নোট আর কিছুতেই সঙ্গে রাখা উচিত নহে ; কি জানি, যদি আবার চুরি যায়। প্রথমবার যেরূপে তাহার নিকট হইতে চুরি গিয়াছিল, তাহাতে কিছুই বিশ্বাস নাই। তিনি ধৰ্ম্মশালা হহঁতে বাহির হইয়া পোর-বন্দরের সর্বশ্রেষ্ঠ গদীয়ান লালুভাই চবিলদাসের গদীতে উপস্থিত হইলেন । চবিলদাসের সহিত দেখা করিয়া জয়বন্ত বলিলেন, “নুনিয়াদের হরকিষণ দাসের নিরানব্বই হাজার টাকার নোট আমি আপনাদের গদীতে