পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Nqo लश्कछेदः জাহাজ প্ৰাতেই ছাড়িবার কথা ছিল, কিন্তু কোন কারণে সন্ধ্যার পূৰ্ব্বে ছাড়িতে পারে নাই। এতক্ষণ জাহাজে থাকিলে পাছে কেহ তঁহাকে চিনিতে পারে, সেই ভয়ে মেটা তৎক্ষণাৎ জাহাজ হইতে তখনই নামিয়া আসিলেন। জাহাজ ছাড়িবার একটু আগে তিনি পুনরায় আসিয়া জাহাজে উঠিলেন। এমন কি আর একটু দেরী হইলে আর জাহাজ পাইতেন না । তিনি তঁাচার নিদিষ্ট কেবিনে আসিয়া শুইয়া পড়িলেন। লোকের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বা কথাবাৰ্ত্ত কহিতে তাহার সাহসী হইল না-আর সে ইচ্ছা ও ছিল না। জাহাজের খানসােমা আসিয়া ঠাঁহাকে আহারের বিষয় জিজ্ঞাসা করিলে তিনি বলিলেন, “অসুখ হইয়াছে—কিছু খাইব मl । " জাহাজ চলিল। পথে সন্ধ্যা হইল। সন্ধTার সময়ে সমুদ্র বড় গম্ভীর ও উদারভাব ধারণ করিল। সন্ধ্যার তরল অন্ধকার—তাহাতে সমুদ্রের নীলবক্ষে শুভ্ৰফেণ কি সুন্দরীরূপে শোভা পাইতেছে । সুনীল সমুদ্রের ফেণকেই তাহার অপূৰ্ব্ব হাস্তের মত দেখাইতেছে। অন্ধকার নিবিড় হওয়ায় ক্ৰমে জগৎ মানমূৰ্ত্তি ধারণ করিল। তাহার পর মনোহর চন্দ্ৰোদয়-সমুদ্র রৌপ্যবর্ণে রঞ্জিত হইল-তখন চক্ষু যত দূর ইচ্ছা! প্রসারিত করিয়া দাও, কেবল সমুদ্র আকাশ জ্যোৎস্না, আর জোৎস্না আকাশ সমুদ্র-এই তিন ছাড়া পৃথিবীতে যেন আর কিছুরই সৃষ্টি হয় নাই। এদিকে জাহাজের ভিতরে প্রত্যেক কেবিনে ইলেকটিক আলো জলিয়া উঠিয়াছে। মেটা সেই আলোকে কেবিনটি ভাল করিয়া দেখিয়া লইয়া, প্রাচীরের দিকে মুখ করিয়া শয়ন করিয়া রহিলেন-কি জানি, YBDDBDDB E DBDBB KLDu mDDBD BBDu BLBDD S অনেক রাত্রে হারকিষণ দাস কেবিনে শয়ন করিতে আসিলেন,