পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ტ8 লক্ষ টাকা মৃত্যু, তাহার সম্পত্তির সমস্ত তালিকা, সেই সমস্ত যেরূপে যাহার নিকটে বিক্রয় হইয়াছে, তাহা তিনি সমস্ত অবগত হইলেন । তবে টাকা মেটার নিকটে আছে কি না, তিনি তখনও তাহা জানিতে পারিলেন ন্যা । ক্রমে একদিন তিনি হারকিষাণ দাসের এক इनेि १ाठेgaन । (न রসিদ হারকিষণ দাসের হাতের লেখা নহে, জয়বন্ত বুঝিলেন, গোপালরাম দাস মেটাকে এই ব্লসিদ দিয়াছিল । রসিদ লাখ টাকার । সুতরাং বোঝা যাইতেছে সে, গোপালরাম দাস মেটার নিকট লাখ টাকা পাইয়া তাহাকে রসিদ লষ্টয়াছিল । আর ও অনুসন্ধানে জয়বস্ত জানিলেন যে, মেটার নিকটে টাকা নাই। তাহার আর্থিক অবস্থা যেরূপ শোচনীয় দেখিলেন, তাহাতে তাহার হাতে লাখ টাকা পড়িলে তাহার কখনই এরূপ অবস্থা হয় না । সুতরাং এটা নিশ্চয় যে, মেটার নিকটে টাকা DDDSDBDB DDY KKB BK DDSDJ0SYSDS DDD SBBB S S DBDB BBBBDSDD BuuDuD DBSLSDL SDBDB DS KKB D BDDB KKBD কিছুই স্থির করিতে পারিলেন না ; তবে মেটার ভাব-ভঙ্গিতে গুরুতর সন্দেহ হইল । মেটা যেন সৰ্ব্বদাই ভীত, সৰ্ব্বদাই সশঙ্কি, নিতান্ত গুরুতর, কোন ভয়াবহ কাজ না করিলে মানুষের এরূপ ভাব বৈলিক্ষণ্য হয় না। এ বিষয়ে বিশেষ সন্ধান লইবার জন্য তিনি ব্যগ্ৰ হইলেন। মেটার আফিসে তাহার তিন-চারিখানি ছবি ছিল, একদিন তিনি মেটার অসাক্ষাতে একখানি ছবি সংগ্ৰহ করিলেন । তিনি জানিতেন যে, মেটা সহজে জানিতে পরিবে না যে, তাহার ছবি চুরি গিয়াছে। ছবিখানি সংগ্ৰহ করিয়া জয়বন্ত জাহাজের টিকিট আফিসে উপস্থিত হইলেন । যে ভদ্রলোক টিকিট বিক্রয় করেন, তাহার সহিত দেখা করিলেন ! জয়বন্ত তাহাকে বলিলেন, “জাহাজে যে খুনী হইয়াছিল, cन है नश्वरक (*नाब्र काcछ अनिभ्राछि ।”