পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գեր लश्कफ्रेक করিয়া ঠাহার দুই হস্তে প্ৰহার করিল। জয়বন্ত যাতনায় চীৎকার করিয়া হাত ছাড়িয়া দিলেন, অমনি তিনি সেই গভীর গহবরের নিমে পতিত ' হইলেন । কিয়ৎক্ষণ পরে মেটা একটা লণ্ঠন সেই গহবরের মুখে ধরিয়া বলিল, “কি হে, আঘাত পাইয়াছ নাকি ?” নিয়ে মাটি নরম থাকায় জয়বন্ত সৌভাগ্যক্রমে গুরুতর আঘাত । পান নাই । তিনি ক্ৰোধে বলিয়া উঠিলেন, “এই তোমার কৃতজ্ঞতা " মেটা বিকট হান্ত করিয়া বলিল, “হঁ। বন্ধু, আমাকে বাধ্য হইয়া । তোমার প্রতি এরূপ কৃতজ্ঞতা প্ৰকাশ করিতে হইতেছে ; তবে তোমাকে এমন অবস্থায় রাখিতে আমি বিশেষ দুঃখিত হইতেছি-কি করিব, কাজ -कांख्-- कख् िउic5ीं ।” “আমি ইচ্ছা করিয়া তোমার ফাঁদে পা দিয়াছি।” “অনুগ্রহ আপনার ।” “তোমার মৎলব কি ? কতদিন তুমি আমাকে এখানে এইরূপভাবে आकांक्षेत्रों ख़ाथिgड 5ा७ ?” “সে সবই তোমার বিবেচনার উপরে নির্ভর করিতেছে।” “কি রকম ? তোমার কথা বুঝিলাম না।” “অতি সহজ কথা-এই লাখ টাকার নোট আমার হাতে আসিলেই তুমি মুক্তি পাইবে।”

  • আর যদি নোট আমি তোমায় না দিই ?” মেটা কেবল হাসিয়া উঠিল। জন্মবন্ত বলিলেন, “যদি নোট আমার কাছে না থাকে ?” মেটা আবার হাসিল ; হাসিয়া বলিল,"তুমিও নিৰ্ব্বোধ নও-আমিও নই, কাজের লোক দুইজনেই-সুতরাং সেই রকম কাজের কথা হউক ।