পাতা:লক্ষণ সেন - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯৬ : লক্ষণ-সেন । സഹാ, , , আশঙ্কায় তুমি অবহেলায় আত্মপ্রাণ বিসর্জন দিলে –আর তোমার কাপুরুষ পিতা তাহাদের পদসেবার জন্য প্রস্তুত হইয়া ब्रश्लि ! क्ष। शिक !-श शिक !” সংগ্রামসিংহ-স্তস্তিত, বিক্ষিত, হতবুদ্ধি। তিনি চিত্রপুত্তলীর ন্যায় অধোবদনে বসিয়া রহিলেন । সন্ন্যাসীর তিরস্কার-বাক্য সংগ্রাম-সিংহের হৃদয়ে বজ্র-সম বিদ্ধ হইল। বজ্ৰাহত তরু যেমন প্রাণহীন অবস্থায় দণ্ডায়মান থাকে, সংগ্রাম-সিংহ তদ্রুপ প্রাণহীন দেহে বসিয়া বুহিলেন । সন্ন্যাসী কেনই বা এমন তীব্র তিরস্কার করিলেন ? বীরসিংহের সম্বন্ধেই বা তিনি এ কি কথা কহিয়া গেলেন ? তবে কি বীরসিংহ নাই ! সেবানন্দ স্বামী তাই কি আর প্রত্যাবৃত্ব হইলেন না ! সংগ্রাম-সিংহের মনে হইল,—“যাই, একবার সন্ন্যাসীকে ফিরাইয়া আনি । তিনি আমায় এ কি প্রহেলিকার মধ্যে ফেলিয়া গেলেন ! বীরসিংহ!—বীরসিংহ!—কোথায় তুমি ? —একবার দেখা দিবে না ! তোমারই ভবিষ্যৎ ভাবিয়া আমি তোমায় মিথিলায় দৌত্যকার্য্যে প্রেরণ করিয়াছিলাম ! রাজ। জয়সিংহ তোমার প্রতি দুব বিহার করিবেন, ভ্ৰমেও সে ভাবনা আমার মনে উদয় হয় নাই। বিধাতার নির্বন্ধে বিপরীত ঘটিয়াছে। আমার দোষ কি ? আমার প্রতি তোমার অভিমান হইবার কারণ কি ? এস-বাপ !—একবার দেখা দেও!” - সংগ্রাম-সিংহকে অধোবদনে অশ্রুভারাবনত নয়নে বসিয়৷ থাকিতে দেখিয়া রঘুদেব কহিলেন,—“সাধু-সন্ন্যাসীর তিরস্কার