পাতা:লোকরহস্য (প্রথম সংস্করণ).pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>b" লে,করহস্ত । সকল ময়ের এক প্রকার অর্থ মনে মনে অনুভূত করিয়াছি । বোধ হয়, পুরোহিত বলে, “হে বরকন্যে !" আমি আজ্ঞা করিতেছি, তোমরা বিবাহ কর । তোমরা বিবাহ করিলে, আমি নিত্য চাল কলা পাইব—অতএব তোমরা বিবাহ কর, এই কন্যার গৰ্ত্তাধানে, সীমন্তোন্নয়নে, স্বতিকাগারে, চালকলা পাইব —অতএব তোমরা ৰিবাহ কর । সস্তানের ষষ্ঠীপূজায়, অন্নপ্রাশনে, কর্ণবেধে, চুড়াকরণে বা উপনয়নে—অনেক চাল কলা পাইব, অতএব তোমরা বিবাহ কর । তোমরা সংসারধৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইলে, সৰ্ব্বদা ব্ৰত নিয়মে, পূজা পাৰ্ব্বণে, যাগ যজ্ঞে, রত হইবে, সুতরাং আমি অনেক চাল কলা পাইব; অতএব তোমরা বিবাহ কর । বিবাহ কর, কখন এ বিবাহ রহিত করিও না । যদি রহিত কর, তবে আমার চাল কলার বিশেয বিল্প হইবে । তাহ হইলে এক২ চপেটাঘাতে তোমাদের মুণ্ডপাত করিব। আমাদের পূর্বপুরুষদিগের এইরূপ আজ্ঞা ।” t বোধ হয়, এই শাসনের জন্যই পৌরোহিত ৰিবাহ কথন রহিত হয় না । es অামাদিগের মধ্যে মে বিবাহপ্রথা প্রচলিত অাছে, তাহাকে নৈমিত্তিক বিবাহ বলা যায়। মনুষ্য মধ্যে এরূপ