পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (অষ্টম সম্ভার).djvu/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শরৎ-সাহিত্য-সংগ্ৰন্থ গুণী থমকিয় দাড়াইয়া বলিল, খেলেই বা। আমি ঘরে ঢুকলেই কি খাওয়া । नडे हटव ? হেম কহিল, সমস্ত ঘরময় কাপেট পাতা রয়েছে ষে । গুণী বলিল, তোমার দাদী মানদা ঢুকলে ভাত যায় না, আমি কি তার চেয়ে ' ছোট ? - হেম অপ্রতিভ হইয়া হাসিয়া বলিল, আচ্ছা এসো, আমার খাওয়া হয়েছে । বলিয়া খাবারের থালাটা টেবিলের ওধারে সরাইয়া দিল । না না, তুমি খাও, তুমি থাও, আমি কাপড় ছেড়ে আসছি। বলিয়া গুণী তাড়াতাড়ি চলিয়া গেল। তাহার বুকের ভিতরটা যেন জাল করিতে লাগিল । পরদিন বেলা দশটার সময় গুণী ভাত খাইয়া উঠিবামাত্রই হেম কোথা হইতে ছুটিয়া আসিয়া সেই পাতা আসঙ্গে বসিয়া বলিল, বামুনঠাকুর, আমাকে এই পাতে ভাত দাও । বামুনঠাকুর আশ্চৰ্য্য হইয়া বলিল, ওতে যে বাবু খেয়ে গেলেন । হেম বলিল, ই. ই জানি, তুমি দাও না। পাশের ঘর হইতে শুনিতে পাইয়া স্বলোচনা নিকটে জাসিয়া বলিলেন, ও কি করছিস হেম ! ও যে গুণীর এটে পাত ; যা কাপড় ছেড়ে গঙ্গাজল স্পর্শ করে আয় । হেম উচ্ছিষ্টাবশেষ হইতে একগ্রাস মুখে পুরিয়া দিয়া বলিল, ঠাকুর, ভাত দাও । গুণীদার এ-টো পাতে বসে থাবার যোগ্যতা সংসারের কজনের ভাগ্যে আছে ? এ পাতে খেতে পাওয়া ভাগ্য । স্থলোচনা অবাক হইয়া চাহিয়া রহিলেন, বামুনঠাকুর আরও ভাত-তরকারী জানিয়া থালের উপর দিয়া গেল । গুণী বারান্দার ওধারে বসিয়া মুখ ধুইতেছিল, সমস্ত শুনিতে পাইল। সন্ধ্যর পর সে হেমকে বলিল, আজ হেমের জাত গেল । হেম নূতন বই লইয়া মগ্ন হইয়া পড়িতেছিল, মুখ না তুলিয়াই বলিল, তোমাবে কে বলল ? যেই বলুক, জাত গেছে ত ? হেম মুখ তুলিয়া বলিল, না । তোমার পাতে বসে খেলে কারু জাত যায় নাযারা জাত তৈরী করেছে—তাদেরও না। * গুণী অদূরে জার একটা চেয়ারের উপর বসিয়া পড়িয়া বলিল, তা হোক, কিন্তু কাজটা ভাল হয়নি। যার যা জাত, তাই তার মেনে চলা উচিত। তা ছাড়া মাকে फू*६ cदeग्नां इछ cय । ८ख्य भभकाल ठूलं कब्रिब थांकिब्र, शठी* cषन्न शत्र कब्रिब १णिण, ७ ८रम ኧዊኍ