পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (একাদশ সম্ভার).djvu/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भुम्न९-जोश्डिा-ज९७श् জলখাবারে পেট ভরে না। আমাকে তা হলে আবার রাখতে হয়, সে না হয় রাধপূম, কিন্তু এই ক'দিন ধরে তোমার সময়ে নাওয়া-খাওয়া হয়নি, কাল পরস্ত ভাল করে ঘুমোতে পাওনি, দেহের ওপর যথেষ্ট অত্যাচার হয়ে গেছে ঠাকুরপো, আর না । আজ রাত্রে এখানে থাকলে জম্বখ হয়ে পড়বে, সে আমি কিছুতেই হতে দেব না । সতীশ রাগ করিয়া বলিল, আমার দিন-দুই আহার-নিদ্রা একটু কম হলেই অস্থখ হবে, আর তুমি যে এই একমাস শোওনি ? যা খেয়ে দিন-রাত কাটাচ্চ, তা মানুষকে দেখতে দিচ্ছ না বটে, কিন্তু ভগবান ত দেখচেন। তার পর অবিশ্রান্ত এই খাটুনি— এতেও তুমি দাড়িয়ে রয়েচ, আর এইটুকুতে আমি মরে যাব ? কিরণময়ী কহিলেন, তার মানে তুমিও কি একমাস না খেয়ে, না গুয়ে দাড়াতে পাৱ ? সতীশ কহিল, সে-কথা বলচিনে, কিন্তু কিরণময়ী হাসিয়া কহিলেন, এতে আবার কিন্তু আছে কোনখানটায় ? ঠাকুরপো, আমি যে মেয়েমাস্থ্য ! মেয়েমানুষের কি কখনো অস্থখ হয়, না, মেয়েমান্থব মরে ? কোথায় শুনেচ যে, অযত্বে অত্যাচারে মেয়েমাহুষ মরে গেছে ? সতীশ কহিল, না শুনিনি । বরঞ্চ শুনেচি, মেয়েমাকুব অমর। কিরণময়ী হাসিয়া কহিলেন, সত্যিই তাই। প্রাণ থাকলে তবে যায়, না থাকলে যায় না । ভগবান মেয়েমানুষের দেহে তা কি দিয়েচেন, যে, যাবে ? আমার ত মনে হয় এ জগতকে গলায় দড়ি বেঁধে দশ-বিশ বছর টাঙিয়ে রেখে দিলেও মরে না । সতীশ ক্রুদ্ধ হইয়া কহিল, তোমার এ-সব তামাসা আমি শুনতে চাইনে বৌঠান, গুনলেও পাপ হয় । কিরণময়ী এবার গম্ভীর হইয়া বলিলেন, আচ্ছা ঠাকুরপো, হঠাৎ মেয়েমানুষের এতবড় পক্ষপাতী হয়ে উঠেচ কেন বল ত ? সতীশ বলিল, বৌঠান, আমি বেশ বুঝতে পারি, যখন-তখন তুমি স্ত্রীলোকের নাম করে শুধু নিজের উপরেই কঠোর বিক্রপ কর। কেন কর জানিনে ; কিন্তু তোমার সম্বন্ধে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ তোমার নিজের মুখ থেকেও আমি যেন সইতে পারি না। ওতে আমাকে ভারী আঘাত করে। আচ্ছা চললুম। শোন ঠাকুরপো । সতীশ ফিরিয়া দাড়াইল । কহিল, কি ? সত্যি রাগ করলে নাকি ? ब्रांनं इब cयौठंॉन । ग९णांtद्र छ्श ८णांकटक श्रांभि ८भवङांच्च मठ डखि कञ्चि-> উপীনাকে জার তোমাকে, একজনকে মনে করলেই আমি তোমাদের দুজনকে এক $vely